নিউজ ডেস্ক:কিছু কিছু কাজ আছে দিন-রাত এক নাগাড়ে করে গেলেও ক্লান্তি আসেনা।কিছু কিছু পরিশ্রম শান্তি বয়ে আনে। নিজেকে অনুপ্রানিত করে।
ভাবতে ভাল লাগছে বাংলাদেশ পুলিশের সিনিয়র স্যার, প্রিয় ব্যাচমেট সহ জুনিয়র সহকর্মীদের সাথে এই যুদ্ধে আমিও আছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি তদারকিতে আমাদের পুলিশ প্রধান মাননীয় আইজিপি জনাব মোঃ বেনজির আহমেদ বিপিএম(বার) পিপিএম(বার) স্যার ও মাননীয় ডিএমপি কমিশনার জনাব মোঃ শফিকুল ইসলাম বিপিএম স্যার সহ পুলিশের অন্যান্য উদ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ দিনরাত পরিশ্রম করে গেছেন এইসব ফোর্সদেরকে সুস্থ ভাবে ফিরিয়ে আনার জন্য।তারফল আজকে পেলাম!! একই দিনে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটির ডিভিশনের ২০ জন কভিড-১৯ পজিটিভ থেকে নেগেটিভ হয়ে সুস্থ হয়ে ফিরে আসলেন এবং আজ ২১-০৫-২০২০ তারিখে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়ে সবাই তাদের নিজ কর্মস্থল ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি ডিভিশনে এসে যোগদান করলেন।এই নিয়ে ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি জোনের মোট ২৭ জন সদস্য করোনা পজেটিভ থেকে নেগেটিভ হয়ে সুস্থ ভাবে আবার কর্মস্থলে ফিরে আসলেন।বাকি সবাই খুব শীগ্রই সুস্থ হয়ে কর্মস্থলে যোগদানের অপেক্ষায় রয়েছে।
এরা হলেনঃ এএসআই/১৭৭৯ মো: নজরুল ইসলাম
নায়েক৮৮৩৭/ মো: আলম খান
নায়েক/21635 মো: শরীফ মিয়া
না:/ ১৩১৩৯ মো: হাফিজুর
কং/২৪১১৯ মো: ইসমাইল
কং/ ১৭৬৩৫ আল আমিন
কং/ ২১৬০৪ সোহেল চন্দ্র দাস
কং/ ৩৩৭৫৮ দীপ্ত দাস গুপ্ত
কং/ ১৫৩৩২ তরিকুল ইসলাম
কং/ ৬৭৭৯ মো: রফিকুল ইসলাম
কং/ ৩৪৫৯৮ মো: আরিফুল ইসলাম
কং/৩০৮০৫ মো: মাসুদ রানা
কং/ ২১০৭২ নজরুল ইসলাম
কং/ ২৯৩৬৪ মো: শাহিন খান
কং/ ২১৮২০ মো: জুনায়েদ
কং/৫৬১৭ মো: আসিফ আহম্মেদ
কং/30165
মোঃ তৌহিদুল ইসলাম
কং/32900 মো শেখ আব্দুর রহমান
কং/7255 মোঃ সুলতান
বাবুচী নুরু মিয়া এসময় ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি ডিভিশনের উপ-পুলিশ কমিশনার জনাব মোঃ আশরাফুল ইসলাম করোনা জয়ী বীরদেরকে ফুলের শুভেচ্ছা দিয়ে বরন করে নেয়। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি ডিভিশনের এডিসি জনাব মুহিত কবির সেরনিয়াবাত স্যার, এসি রাজন সাহা ও আরআই(ইন্সপেক্টর) ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি ডিভিশনের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।
এরা সবাই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে ২১ এপ্রিল থেকে ০২ মে মধ্যে অসুস্ততা নিয়ে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি হন।কভিড-১৯ পরিক্ষার পর তাদের পরিক্ষার ফলাফল পজেটিভ আসলে তাদেরকে কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা দেওয়ার পর আবার পর পর দুইবার কভিড-১৯ পরীক্ষা করা হয় এবং দুইবারই ফলাফল নেগেটিভ আসায় তাদেরকে কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।