ট্রাফিক পয়েন্ট বা চেকপোস্টে পুলিশ সদস্যের শরীরে থাকছে এই ক্যামেরা। যাতে ধারণ করা হচ্ছে সেখানকার সার্বিক পরিস্থিতির ভিডিওচিত্র। নানা ঝামেলার অভিযোগের নির্ভুল তদন্তের জন্যই এ ব্যবস্থা করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ-ডিএমপি।
আপাতত কয়েকটি পয়েন্ট বা চেকপোস্টে এ ক্যামেরা চালু হয়েছে। ধীরে ধীরে ডিএমপির সব চেকপোস্টেই এ ব্যবস্থা কার্যকর করা হবে।
রাজধানীর নতুন বাজার প্রগতি সরণির ট্রাফিক মোড়। দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যের শরীরে অন বডি ক্যামেরায় ধারণ হচ্ছে আশপাশের সবকিছুর দৃশ্য। যেসব চেকপোস্ট ও ট্রাফিক পয়েন্টে এরইমধ্যে বডি ক্যামেরা চালু কর হয়েছে তার সুফলও পাচ্ছেন তারা।
ডিএমপির সব ট্রাফিক পয়েন্টে ও চেকপোস্টে বডি ক্যামেরা চালু।
গুলশান জোনে দায়িত্বরত ট্রাফিক সার্জেন্ট দীপ হাসান জানান, এই বডি অন ক্যামেরাতে সবকিছু ধারণ করা থাকে। ফলে পরবর্তীতে কেউ কিছু অস্বীকার করতে পারবে না।
ডিএমপি এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন সাধারণ মানুষও। তবে, সবগুলো চেকপোস্ট বা ট্রাফিক পয়েন্টেই বডি ক্যামেরা চান দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ বলছে, রাজধানীর সব ট্রাফিক পয়েন্ট ও চেকপোস্টেই অন বডি ক্যামেরা দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।
ডিএমপি কমিশনার শফিকুল ইসলাম জানান, দায়িত্বরত সকল পুলিশ সদস্যদেরই বডি অন ক্যামেরা থাকবে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ট্রাফিক সিগন্যাল বা চেকপোস্টে বডি ক্যামেরা চালু করা গেলে অনেক মিথ্যা অভিযোগ থেকেও রক্ষা পাবে পুলিশ। পুলিশের বিরুদ্ধে আসা অভিযোগ তদন্ত করাও সহজ হবে।
ডিভিসি নিউজ//