করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বাগেরহাট জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্বা এ্যাড: ফকির মো: মুনসুর আলী জানাজা গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় তার গ্রামের বাড়ীর সামনে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজার পুর্বে তার কপিনে দলের পক্ষ থেকে পুষ্পমাল্য অর্পন করে শেষ শ্রদ্বা জানান বাগেরহাট জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও জেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্বা শেখ কামরুজ্জামান টুকু,জেলা আওয়ামীলীগনেতা এ্যাড: ভুইয়া হেমায়েত উদ্দিন,সরদার সেলিম আহম্মেদ,সরদার ফকরুল আলম সাহেব,নকিব নজিবুল হক নজু,মীর ফজলে সাইদ ডাবলু,
ডা: মোশাররফ হোসেন,বাবু অম্বরীশ রায়,আহাদ উদ্দিন হায়দার,শেখ ফিরোজুল ইসলাম,মিসেস ফরিদা আক্তার ভানু লুচী,ড, আজাদ ফিরোজ টিপু ,শেখ সেলিম রেজা,শেখ ইলিয়াছ হোসেন,এ্যাড: শরিফা হেমায়েত,রতন কৃমার নন্দী,পৌর আওয়ামীলীগ সভাপতি শেখ বশিরুল ইসলাম,সাধারন সম্পাদক ইবনে মিজান হিরু,সদর উপজেলা সভাপতি শেখ আক্তারুজ্জামান বা”চু,জেলা যুবলীগের আহবায়ক সরদার নাসির উদ্দিন,মোল্লা শাহনেওয়াজ দোলন,মো: ফারুক তালুকদার,মীর জায়েসী আশরাফি জেমস জেমস,জেলা তাতী লীগের আহবায়ক আলহাজ্জ তালুকদার আব্দুল বাকী,
জেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি রেজাউর রহমান মন্টু,সম্পাদক খান আবু বক্কার,জেলা কৃষকলীগের সভাপতি শেখ আবুল হাশেম শিপন,সাধারন সম্পদক মো: মনি মল্লিক,সেচ্ছা সেবকলীগের আহবায়ক শেখ মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল, সরদার আব্দুল কাদের,বিশ্বজিৎ সরকার,জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো: মনির হোসেন,সাধারন সম্পাদক মো: ওশান সরদার,বাগেরহাট ফাউন্ডেশনের সাধারন সম্পাদক আহাদ উদ্দিন হায়দার,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রিজিয়া পারভীন,আব্দুস ছত্তার হাওলাদারসহ আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বুধবার সকালে জেলার কচুয়া উপজেলা সদরের নিজ বাড়িতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তার দাফন সম্পন্ন হয়।তার নামাজে বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী,বাগেরহাট আইনজীবী সমিতির সদস্যসহ হাজার হাজার মানুষ অংশ নেয়।
পুষ্পমাল্য অর্পন করে,জানাজা শেষে মরহুমের পারিবারিক কবর স্থানে দাফন করা হয়।ফকির মো. মনসুর আলী শিক্ষা জীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন।পরবর্তী মূল দলের দায়িত্বে আসেন।১৯৮৪ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত তিনি বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
আওয়ামী লীগকে জেলাব্যাপী সাংগঠনিক ভাবে শক্তিশালী করার পাশাপাশি স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে বাগেরহাটে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।একাধিক বার তিনি বাগেরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
আমৃত্যু তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন।মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও দুই ছেলেসহ অসংখ্য গুনগ্রাহি রেখে গেছেন।