হবিগঞ্জের মাধবপুরসহ হবিগঞ্জ জেলার ৫টি পৌরসভায় ডিসেম্বরে পৌর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে মেয়র পদে প্রার্থীর দৌঁড়ে রয়েছেন অনেকেই। দীর্ঘদিন ধরে তারা এলাকায় নানাভাবে গণসংযোগ, কুশল বিনিময়ও করছেন বর্তমানে বেশির ভাগ প্রার্থী মেয়র পদে দলীয় টিকেট পেতে তৃণমূল থেকে দলের হাইকমান্ডের কাছে ধরনা দিচ্ছেন। বলতে গেলে এসব প্রার্থীরা মনোনয়নের জন্য এখন নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন অনেকে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের।
অনুকম্পা পেতে কয়েকদিন ধরে রাজধানী ঢাকা অবস্থান করছেন ।মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে থাকার কথা জানিয়েছেন মাধবপুর প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক ও পৌর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাব্বির হাসান। পৌরসভার শিবপুর গ্রামের ঐতিহ্যবাহী মাষ্টার বাড়ীর মরহুম হাজী আলী আহম্মদের কনিষ্ঠ সন্তান সাব্বির হাসান।তিনি মাধবপুর পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ( ভারপ্রাপ্ত) পৌর যুবলীগের সাবেক সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি এলাকার বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে এলাকার অসহায় মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের তৃনমুলের নেতাকর্মী ও সাধারণ ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাধবপুর পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে প্রার্থী সংখ্যা বাড়লেও সব প্রার্থী কিন্তু সমানভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারেনি ভোটের মাঠে।
সাংগঠনিক দক্ষতা ও ব্যক্তিগত ইমেজের কারণে হাতে গোনা মাত্র কয়েকজন প্রার্থী ভোটের মাঠে জনপ্রিয়তায় রয়েছেন। এসব প্রার্থীদের মধ্যে বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছেন পৌর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও প্রেসক্লাবের সেক্রেটারি সাব্বির হাসান আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পেলে বেশির ভাগ ভোট পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তার
মূলত আঞ্চলিকতার ইস্যুতে সে জনপ্রিয় ও শক্তিশালী প্রার্থী। এছাড়া তৃণমূলে সাধারণ ভোটার ও দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝেও সমান জনপ্রিয়তা তার। বাকিরাও যে যার মতো ভাল অবস্থানে রয়েছেন বলে দাবি করেছেন তাদের সমর্থকরা। সাব্বির হাসান জানান,বিগত ৩টি নির্বাচনী মৌসুম থেকে আমি নির্বাচন করার জন্য পৌরবাসীর সমর্থন ও দলীয়
হাই কমান্ডের নির্দেশে এলাকায় কাজ করছি। বিগত সময়গুলোতে যারা দলীয় মনোনয়ন নিয়ে মাঠে এসেছেন জননেত্রীর শেখ হাসিনার প্রার্থী মনে করে তাদের সাথে কাজ করেছি আমার বিশ্বাস নেত্রী এবার আমার মূল্যায়ন করবেন।