প্রিন্ট এর তারিখঃ নভেম্বর ২২, ২০২৪, ৮:৩৬ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ সেপ্টেম্বর ৪, ২০২০, ৬:৫৪ অপরাহ্ণ
বাবার অভিযোগ মেয়ে অপহরণ-ভিকটিম বলছে স্বতীত্ত্ব রক্ষা।
পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালী। বরগুনা আমতলী উপজেলার আঠারগাছিয়া ইউনিয়নের সোনাখালী গ্রামের সহীদুল ইসলাম গাজীর মেয়ে মোসাঃ ফাহিমা আক্তার (১৬) অপহরন হয়েছে মর্মে বাবা বাদী হয়ে বরগুনা বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যাল আদালতে মামলা করেছেন যাহার নং ১৮৬/২০২০ ইং মামলায় উল্লেখ করছেন পাশ্ববর্তী গ্রামের জয়নাল খানের ছেলে ও তার ০৬ (ছয়) জন আত্মীয় মিলে অপহরণ করেছেন।
বিজ্ঞ আদালত ০৪ (চার) জন আসামী বাদ দিয়ে ০৩ (তিন) জনের বিরুদ্ধে এফআইআর কাটার জন্য সংশ্লিষ্ট থানাকে নির্দেশ দেন। উক্ত মামলার বিষয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে রির্পোটারের কাছে কোন এক সূত্রের মাধ্যমে চলে আসে ভিকটিম মেয়ে মোসাঃ ফাহিমা আক্তারের লিখিত চিঠি ও চাঞ্চল্যকর তথ্যভিত্তিক ভিডিও চিত্র। যা পড়লে ও শুনলে বিবেকবান মানুষের গা শিউরে উঠবে।
ভিডিও ক্লিপসে ও চিঠিতে ভিকটিম এভাবেই ভাষ্য দেন যে, আমি সচেতন মেয়ে হিসেবে অপ্রাপ্ত বয়সে বিয়ে করা অন্যায় জেনেও আমি বাধ্য হয়েছি আমার প্রেমিক মোঃ সাহবুদ্দিনকে নিয়ে উদাও হইতে। কারণঃ আমার বড় ভগ্নিপতি পূর্ব সোনাখালী (বর্তমানে) গাজীপুর বন্দর, আমতলি বরগুনা নিবাসি আঃ কুদ্দুস মোল্লার ছেলে মোঃ কাইউম মোল্লা আমাকে দীর্ঘদিন যাবৎ কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছে যা আমার বাবাকে জানানোর পর উল্টো আমার বাবা আমাকে বারবার শারিরীক ও মানসিক নির্যাতন করছে।
এই সুবিধায় আমার দুলাভাই আমকে নষ্ট করার জন্য কু নেশায় মেতে ওঠে। আমার প্রেমিক কোন অবস্থায়ই আমাকে নিয়ে আসার জন্য রাজি না হলে, আমি তাকে প্রচন্ড চাপ দিয়ে দুলাভাই এর ঘটনা খুলে বলায় দু’জনে কাউকে না জানিয়ে ঢাকায় চলে আসি। ইসলামি শরিয়া মোতাবেক কলমা পড়ে সংসার করছি।
সবার চোখে অন্যায় মনে হলেও আমার দুলাভাই কাইউম মোল্লা কর্তিক ইভটিজিং এর মাত্রা এতটাই বেশী ছিল যে, একশ ভাগ স্বতীত্ত্ব হারানোর শঙ্কা থেকেই সমাজ, আইন, উপেক্ষা করে আমার স্বতীত্ত্ব রক্ষার জন্য আমার পছন্দের মানুষ শাহবুদ্দিন খানকে স্বতীত্ত্ব করেছি।
এমনকি এখন আমাদের স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের ফসল হিসেবে আমি ১ মাস ৭-৮ দিনের গর্ভবতী হিসাবে ঢাকার সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে Urine Pt Test (possitive) এর রিপোর্ট পেয়েছি।
ভিকটিমের দুলাভাই কাইয়ুম মোল্লাকে তার মুঠোফোন নাম্বার-০১৭২৭৮৯৯৮৮৪৪ বারবার ফোন দিলেও ফোন কেটে দেন। মামলার বাদী মোঃ সহিদুল ইসলাম গাজীর মুঠোফোন নাম্বার
০১৭৫৯৪২৮১২৯ নাম্বারে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তাহার নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়।.
https://bd24news.com