সেখানকার অনুসন্ধানে ডেক্সে জানতে চাই ডাঃ ফারহানা মনসুর (ঝুমুর) আছে কি না? অনুসন্ধান ডেক্স থেকে জানানো হয় ডাঃ ফারহানা মনসুর (ঝুমুর) পঞ্চম তলায় আছেন। তখন পঞ্চম তলায় ডাঃ ফারহানা মনসুর (ঝুমুর) এর চেম্বারের গিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করেন।
ডাক্তারের পরামর্শে সেখানে রোগীর বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়। তাতে বিল আসে ৩৭শ১০ টাকা। ডাক্তার দেখিয়ে বাসায় গিয়ে দেখেন ব্যবস্থাপত্রে ডাঃ ফারহানা মনসুর (ঝুমুর) এর পরিবর্তে ডাঃ শারমিন সুলতানা (শেফা)’র স্বাক্ষরিত ব্যবস্থাপত্র। ডাঃ শারমিন সুলতানা (শেফা)’র ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ওষুধ সেবন করে রোগীর গর্ভকালীন সমস্যা আরো বেড়ে রাতেই অসুস্থ হয়ে পড়েন।
অভিযোগকারী মিজানুর রহমান ভিজা জানান, আমি এই প্রতারকদের বিরুদ্ধে গত ২২ সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। আমি এই প্রতারকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
কুষ্টিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কামরুজ্জামান তালুকদার জানান, ভুক্তভুগীর অভিযোগ আমরা পেয়েছি। এই অভিযোগের ভিত্তিতে আমাদের তদন্ত টিম তদন্ত করছে। তদন্ত রির্পোট পাওয়ার পরে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে ৷