ঢাকার মিরপুরে ছয়তলা একটি বাড়ির মালিক তিনি। চলেন ব্যক্তিগত গাড়িতে। রয়েছে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট। একতলা আরেকটি বাড়ি কিনেছেন। সেটা আপাতত কারখানা হিসেবে ভাড়া দেওয়া থাকলেও শিগগিরই সেখানে বাড়ি নির্মাণের কাজ শুরু হওয়ার কথা আছে।
প্লটও রয়েছে একাধিক। বাড্ডার সুবাস্তু টাওয়ারে রয়েছে দোকান। ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে।দুর্নীতি ও বিপুল সম্পদের বিষয়ে বক্তব্য জানতে যোগাযোগ করা হলে আক্তারুজ্জামান খাঁন সকল অভিযোগ অস্বীকার করেন।
তিনি বলেন, ‘আমার যেসব সম্পত্তি রয়েছে, তা পৈতৃকভাবে অর্জিত। গ্রামের বাড়ির সম্পত্তি বিক্রি করে ঢাকায় বাড়ি করেছি। এছাড়া ব্যাংক থেকেও আমার ঋণ নেওয়া আছে।’ সরকারি নথি চুরি ও বদলির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আইইএম ইউনিটের শীর্ষ কর্মকর্তারা শত্রুতা করে আমার বিরুদ্ধে থানায় জিডি করেছে।
সাইবার-৭১