পটুয়াখালী জেলার পটুয়াখালী উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের উত্তর বাদুরা গ্রামের ০৯নং ওয়ার্ডের মৃত: আয়জদ্দিন হাওলাদারের ছেলে মোঃ শান্তি পাগলা (দলিল উদ্দিন) ৪১।
এ বিষয় শান্তি পাগলা প্রতিবেদককে জানান যে আমার জীবনে ৩০টি বছর সময় দিয়েছি হযরত গাজীকালুর দরবারে খাদেম খেজমত হিসাবে এই ৩০টি বছর কেটে যায় বড়গুনা জেলার আমতলী উপজেলার টেপুরা ইউনিয়নের বাবা গাজীকালুর দরগায় মুছফির হয়ে মেহমানদারী করে আসছি। দেশ এবং জাতীর কাছে একটি আকুল আবেদন যেন সাংবাদিকের মাধ্যমে গণপ্রাজাতন্ত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে যে এই হতভাগার খবরটি পৌছতে পারি। বাংলাদেশ ডিজিটাল হওয়া সত্ত্বেও আমার ভাগ্যে মিলেনি সরকারের কোন অবদান।
এ বিষয় তার স্ত্রী রাবেয়া বেগম বলেন, যে আমার স্বামী ৩০টি বছরের একটি মাজারের খেজমত করে। আমরা মুছাফির বলে আমাদের কথা কেউ শুনে না। আমরা গরীব মানুষ বলে বড়লোকেরা আমাদের কথা শুনে না তাই সাংবাদিকের মাধ্যমে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জাতীর মা তার কাছে আমাদের গরীবের আকুল আবেদন যাহাতে মাথা গোজার ঠাইটুকু মিলিয়ে দেয়। আমরা ছোট্ট একটি ঝুপরি ঘরে থাকি। ঘর উঠাবো তো দুরের কথা দুমুঠো খেতেই কষ্ট হয়। এ বিষয় আউলিয়াপুর ০৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ সহিদুল মিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসলেই মোঃ শান্তি পাগলা (দলিল উদ্দিন) এক জন গরীব মানুষ। এ বিষয় আউলিয়াপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ুন কবির এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি আমার স্মরনে আছে বিষয়টি আমি দেখব।