পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা উপজেলায় অসন্ন ইউনিয় পরিষদ নির্বচনে ১০নং আমখোলা ইউনিয়ান পরিষেধে আওয়ামীলীগ দলীয় সম্ভাব্য চেয়রম্যান পদপ্রথী হিসাবে নৌকা প্রতিকের মনোনয়ন প্রত্যাশী মোঃ আনেয়র মৃধা। সে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই সম্পপ্রতি তিনি এলাকায় জনসংযোগ মত বিনিময় সভা সামাজিক সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কার্য়ক্রম ও এলাকায় উন্নন মূলক সকল কর্মকান্ড নিয়মিত অংশ গ্রহন করের চলছে
ব্যাক্তি হিসাবে পরোপকারী. চিন্তাশীল .দানবীর ও পরিচ্ছন্ন ইমেজের মানুষ হিসেবে পুরো ইউনিয়নেই খুবি পরিচিতও সকলের প্রয়ি মানুষ তিনি।
এলাকায় সামাজিক সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিকসহ নানামুখী উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে আগে থেকেই নিয়মিত অংশগ্রহন করতেন। এলাকায় যতেষ্ট সুনাম রয়েছে তার। করোনা ভাইরাস (কোভিট-১৯) এর সুরুতেই জনগনের সেবায় নিজেকে নিয়জিত করেন। প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে লকডাউনের সময় করোনায় কর্মহীন হাজার হাজার পরিবারকে খাদ্য সহয়াতা করোন তিনি। এবার উপজেলার
আমখোলা ইউনিয়ানে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে ইউনিয়নের সকল জনসাধনোর সুখ-দুঃখকে সাথি করে পুরো ইউনিয়নের সার্বিক উন্নয়নের দায়িত্বভার গ্রহন করতে চান তিনি।
আনোয়ার মৃধা বলেন আওয়ামীলীগ পরিবারে আমার জন্ম ছেটোবোলা থেকেই বঙ্গবন্ধু আদার্শ বুকে ধারন করে নিয়ে বেড়ে উঠেছি, রাজনিতি করি এলাকার মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য যুগেরপর যুগধরে এ ইউনিয়ন বাসি সেবাকরে যাচ্ছে আমার পরিবার, আমি বিপূল ভোটে এই ইউনিয়নের চেয়ারম্যোন নির্বচি হয়েছিলাম, চেয়ারম্যান নির্বচি হয়েও জনগনের পাসে থেখে গরিব দুঃখি মেহনীতি মানুষের পাসে থেকে পাঁচটি বছর কাটিয়ে দিয়েছি আবার আমাকে যদি দলথেকে নৌকার প্রতিক দেয় জনগন যদি আমাকে চেয়ারম্যান নির্বচি করেন কাথা দিচ্ছি নিজের সর্বউচ্চ বিলিয়ে দিবো মানুষের সেবায়। আমি ছাত্র জিবন থেকে ছাত্রলীগে রাজনিতির সাথে যুক্ত ছিলাম দির্ঘ দিন যাবৎ আওয়মী লীগের রাজনিতির সাথে যুক্ত একজন একনিষ্ঠ ও বিবেদিতো কর্মী হিসাবে কাজ করেছি। সেই ছোটেবেলা থেকেই সাধারন মানুষের দুঃখ দূর্দশায় আমার প্রান কাধে। এবার আমি আমখোলা ইউনিয়ন বাসির জন্য কিছু করতে চাই। আনোয়ার মৃধা আরো বলেন ইমি সতভাগ আশাবদী অসন্ন ইউনিয়ন পরিষেদ নির্বচনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা বিশ্ব-মানবতার মা, সফল রাষ্টনায়ক, দেশরতœ শেখ হাসিনা, জেলা ও উপজেলা আওয়মী লীগ এবার আমাকেই আমখোলা ইউনিয়ানের আওয়মী লীগ দলীয় চেয়াম্যান প্রার্থি হিসাবে মনোনয়ন দিয়ে জনগনের সেবা করার সুযেগ দিন। আর এ সুযেগটি শতভাগ কাজে লাগিয়ে ইউনিয়নের সার্বিক উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করে দিতে চাই।