প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে আল্লায় যেন বেশি দিন বাঁচাইয়া রাহেন। তাঁর দয়ায় আমি একটা ঘর ও দশ হাজার টাহা পাইছি। আমার আর চাওয়া পাওয়ার কিছুই নাই। আল্লার কাছ দায়া করি, শখ হাসিনা যন আমাদর মত গরিব মানুষর সাহায্য করত পারন আর দশর উনতি করত পারন।’ আবগ আপ্লুত কন্ঠ কথাগুলা বললন পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজলার আমখালা ইউনিয়নর তাফালবাড়িয়া গ্রামর মা. সহিদুল মাল্লার স্ত্রী ও তিন সÍানর (দুই ময় ও এক ছল) জননী রানী বগম (৩৫)।
রানী বগম জানান, প্রধানম¿ীর নাম্বার মসজ পাঠিয় স্বপ পূরণ হয়ছ তার। গত ১৫/২০ দিন আগ তিনি তার মাবাইল থক একটি মসজ পাঠাল এর ৩/৪ দিন পরই প্রধানম¿ীর কার্যালয় থক ফান দিয় তার সামাজিক, পারিবারিক, অর্থনতিক ইত্যাদি অব¯া জানত চাইল তিনি সবকিছু তাদরক খুল বলন। তার কয়কদিন পরই তাক গলাচিপা উপজলা নির্বাহী অফিসার আশিষ কুমার ফান দন এবং তাক প্রধানম¿ীর পক্ষ থক একটি ঘর দওয়ার কথা বলন। সবকিছু যন তার কাছ স্বপর মত। তিনি তখন আনদ আত্মহারা হয় পড়ল তার চাখ জল আস। তিনি তখনও বিশ্বাস করত পারছিলন না য, এত তাড়াতাড়ি এতকিছু সম্ভব। পরর দিন আমখালা ইউনিয়ন ভমি অফিসর তহশীলদার তাক ফান দিয় তার কাছ আসন। তাক ঘর দওয়ার জন্য সরকারি জায়গা ঠিক করন। তিনি সত্যিই হতবাক হয় গছন। তার কাছ পুরাটাই এখনও স্বপ মন হছ।
রানী বগম আরও জানান, ছাট বলা থকই তার স্বপ ছিল প্রধানম¿ীর সাথ দখা করার, একটু কথা বলার। তার স্বপ পূরণ হয়ছ। তিনি তার মসজ এর উত্তর পয়ছন। তিনি আজ কতটা আনদিত ও প্রধানম¿ীক কতজ্ঞতা জানানার ভাষাও যন তার জানা নই।
মঙ্গলবার বিকাল উপজলা নির্বাহী অফিসার আশিষ কুমার আমখালা ইউনিয়নর তাফালবাড়িয়া গ্রাম গিয় প্রধানম¿ীর ব্যক্তিগত তহবিল থক রানী বগমর জন্য বরাদ্দকত ঘরর জায়গাসহ আনুসঙ্গিক ও ছল ময়র পড়াশুনার জন্য নগদ দশ হাজার টাকা তার হাত তুল দন।
উপজলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এসএম দলায়ার হাসন বলন, ‘রানী বগমক প্রধানম¿ীর ঘর দয়ার কাজ শুরু হয়ছ।’
এ বিষয় উপজলা নির্বাহী অফিসার আশিষ কুমার বলন, ‘প্রধানম¿ীর একটি ঘর রানী বগমক দয়া হয়ছ এবং তার ছল-ময়দর পড়ালখার জন্য নগদ দশ হাজার টাকা দয়া হয়ছ।’
উপজলা পরিষদ চয়ারম্যান মু. শাহীন শাহ বলন, ‘হতদরিদ্রদর জন্য প্রধানম¿ী জননত্রী শখ হাসিনা নিরলসভাব কাজ কর যাছন। তিনি গহহীনবান্ধব সরকার।’