বাগরহাটর শরণখালার সাউথখালীত ইউপি নির্বাচনক কদ্র কর আবারও সংঘর্ষ হয়ছ। শুক্রবার (২৬মার্চ) মধ্যরাত ওই ইউনিয়নর ৮নম্বর চালিতাবুনিয়া ওয়ার্ডর মধ্য চালিতাবুনিয়া গ্রাম মম্বর প্রার্থী জাহাঙ্গীর খলিফা ও জাফর তালুকদারর কর্মী-সমর্থদর মধ্য এই সংঘর্ষর ঘটনা ঘট। এত উভয় পক্ষর এক নারীসহ পাঁচ জন আহত হয়ছন। এনিয় গত এক সপ্তাহ সাউথখালী ইউনিয়ন পাঁচটি নির্বাচনী সহিংস ঘটনা ঘটলা।
আহতরা হলন জাহাঙ্গীর খলিফার (বর্তমান মম্বর) কর্মী নাছির বয়াতী (৪৫), ইমাম বয়াতী (২৩), রিয়াজ হাওলাদার (২৫) এবং প্রতিদ্বদ্বী জাফর তালুকদারর কর্মী ডালিম হাওলাদার (২৮) ও তার স্ত্রী আসমা বগম (২০)। আহতদর শরণখালা উপজলা স্বা¯্য কমপ্লক্স ভর্তি করা হয়ছ।
মম্বর প্রার্থী মা. জাহাঙ্গীর খলিফা জানান, তিনি ওই রাত তার কর্মীদর নিয় ¯ানীয় একটি মদির পুজা অনুষ্ঠান অংশ নন। পুজা শষ রাত সাড়র ১১টার দিক ফরার পথ মধ্য চালিতাবুনিয়া গ্রামর সাইয়দ মিয়ার বাড়ির সামন এল প্রতিপক্ষ প্রার্থীর লাকরা তাদর ওপর হামলা চালায়। তারা হাতুড়ি দিয় পিটিয় তার কর্মীদর আহত কর।
প্রতিপক্ষ প্রার্থী মা. জাফর তালুকদারর অভিযাগ, ওইরাত ¯ানীয় মুক্তিযাদ্ধা সাইয়দ মিয়ার বাড়িত তার নির্বাচনী বঠক চলছিল। এসময় জাহাঙ্গীরর লাকরা সখান গাপন আড়ি পাত। তাই দখার পর প্রতিবাদ করল তারা মারধর শুরু কর।
শরণখালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মা. সাইদুর রহমান জানান, ঘটনা¯ল পুলিশ টহল রয়ছ। মামলা দিল পরবর্তী ব্যব¯া নওয়া হব।
উল্লখ্য, শরণখালা উপজলার চারটি ইউনিয়নর মধ্য শুধু সাউথখালীতই গত ১৯ মার্চ থক অগিসংযাগসহ এপর্যÍ পথক পাঁচটি সহিংস ঘটনা ঘট। এত পক্ষ-বিপক্ষর আহত হন ৩৭জন। পাল্টাপাল্টি তিন মামলায় আসামী করা হয় ৮০জন।