ময়মনসিংহে জামিন পেলেন সাংবাদিক-কলামিস্ট খাইরুল আলম রফিক। অবশেষে জামিনে মুক্তি পেলেন সাংবাদিক-কলামিস্ট, মানবাধিকার কর্মী ও বনেকে`র সভাপতি খাইরুল আলম রফিক। দীর্ঘ দুই মাসের অধিক সময় কারাবাস শেষে, অবশেষে জামিনে মুক্তি পেলেন এই গুনি সাংবাদিক। করোনা মহামারিতে কোর্টের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও বিশেষ মামলার ক্ষেত্রে ভার্চুয়াল কোর্ট চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
ভার্চুয়াল কোর্টের বিশেষ অধিবেশনের মাধ্যমে তাকে জামিন প্রদান করেন বিজ্ঞ আদালত। জামিন নামা ও কোর্টের যাবতীয় কাগজাদি আদালতে জমা প্রদান করে,দীর্ঘ প্রতীক্ষায় জেল গেটে অপেক্ষা করতে থাকেন স্ত্রী-পুত্র,পরিবার-পরিজনগণ, সাংবাদিক ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। আজ মঙ্গলবার বিকালে ময়মনসিংহ কেন্দ্রীয় কারাগারের মূল ফটক হতে বের হয়ে আসেন রফিক। কারাগার থেকে বের হওয়া মাত্র স্ত্রী-পুত্র, পরিজন, সাংবাদিক ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের উপস্থিতিতে জেলগেটে এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয় হয়।
সাংবাদিক খাইরুল আলম রফিকের মামলার জামিনের ক্ষেত্রে যে মানুষটি সবচেয়ে বড় ভূমিকা বা অবদান রেখেছেন তিনি হলেন তরুণ সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী সুমন ভট্টাচার্য। যিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন জামিন সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে। তাছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন আমাদের কন্ঠের পত্রিকার সম্পাদক মিয়াজি সেলিম,লিবার্ট টিভি চেয়ারম্যান খন্দকার সাইফুল ইসলাম সজল, সহকর্মী সোহেল রানা,সাকিবুল হাসান রুবেল,আল-আমিন,সোহেল, হারুন, আব্দুল মতিন সহ সকল শুভাকাঙ্ক্ষীরা। তার জামিনে মুক্তি পাওয়া উপলক্ষে পরিবার-পরিজন,সহকর্মীসহ সাংবাদিক মহলে স্বস্তির ছোঁয়া বিরাজ করছে।
জামিনে মুক্তি পেয়ে আমাদের কন্ঠ পরিবার, বনেক পরিবার সহ সকল শুভাকাঙ্ক্ষী ও সাংবাদিক মহলের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সেই সাথে সকলকে আসন্ন ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন সাংবাদিক, কলামিস্ট খাইরুল আলম রফিক।