সময়ের প্রতিভাবান অভিনেত্রী অর্চিতা স্পর্শিয়া। মডেলিং ও টিভি বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি তিনি নাটকে অভিনয় করেও বেশ সুনাম অর্জন করেছেন। কাঠবিড়ালী সিনেমাটির মাধ্যমে পৌঁছে যান মানুষের মনে। তার কাজের নানা দিক নিয়ে কথা বলেছেন তিনি
স্বাধীন বাংলা ১৬.কমঃ এই মুহূর্তে কী কাজ নিয়ে ব্যস্ত?
স্বাধীন বাংলা ১৬.কমঃ সিনেমাটি নিয়ে জানতে চাই? পরিচালনা কে করছেন?
অর্চিতা স্পর্শিয়া: জেড এইচ মিন্টু পরিচালনা করছেন। ছবির নাম ‘ক্ষমা নেই’। আমার সঙ্গে থিয়েটারের অনেক শিল্পী কাজ করছেন। এটি হবে আমার ১১তম সিনেমা। চিত্রগ্রাহক জেড এইচ মিন্টু পরিচালিত এ সিনেমায় আমার সহশিল্পী
স্বাধীন বাংলা ১৬.কমঃ টিভি নাটকে আপনাকে দেখা যাচ্ছে না ইদানীং।
অর্চিতা স্পর্শিয়া: টিভি নাটক ছেড়েছি অনেক আগে। সিনেমা আর নিজের ব্যক্তিগত কিছু কাজ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ায় নাটক করছি না। এখন শুধু কিছু ওয়েব সিরিজ আর সিনেমা করছি।
স্বাধীন বাংলা ১৬.কমঃ ওয়েব সিরিজের ব্যস্ততা কেমন?
অর্চিতা স্পর্শিয়া: ‘আইজ্যাক লিটন’ নামে একটা সিরিজ শেষ করলাম। আইজ্যাক লিটন সিরিজের গল্প একটু অন্যরকম। জ্যান্ত সাপ নিয়ে শুটিং করতে হয়েছে। সাপ দেখে আমি তেমন ভয় পাই না। সিরিজটির পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ চলছে এখন। এই ওয়েব সিরিজ ছাড়াও ‘নিখোঁজ’, ‘দ্য হলি গান সিজন-১’ ওয়েব সিরিজের কাজ শেষ হয়েছ
স্বাধীন বাংলা ১৬.কমঃ অভিনয় ছাড়া আর কী করছেন?
অর্চিতা স্পর্শিয়া: অভিনয়ের বাইরে ব্যবসা করছি। ‘টাচ বাই স্পর্শিয়া’ নামে একটা পোশাকের ব্র্যান্ড নিয়ে কাজ করছি। ক্যারিয়ারের এই পর্যায়ে এসে শুধু অভিনয়কেই একমাত্র পেশা হিসেবে ভাবা যাচ্ছে না।
‘স্বাধীন বাংলা ১৬.কমঃ টাচ বাই স্পর্শিয়া’ নিয়ে যদি কিছু বলেন।
অর্চিতা স্পর্শিয়া: এটাকে আমার প্যাশন বলাটাই ভালো। ‘টাচ বাই স্পর্শিয়া’ একটা পোশাকের ব্র্যান্ড। বাংলাদেশি উপকরণ এবং লোকবল দিয়ে তৈরি হচ্ছে পোশাকগুলো। প্রতিটি পোশাকের লভ্যাংশ থেকে ১০% অর্থ যাবে ‘আলোকিত স্কুল’ নামের একটা ফাউন্ডেশনে। তারা সুবিধাবঞ্চিত শিশু, পথশিশুদের নিয়ে কাজ করে। সাধারণত ব্র্যান্ডগুলোতে এক ডিজাইনের অনেক পোশাক পাওয়া যায়। কিন্তু আমরা করছি লিমিটেড এডিশন। একেকটা ডিজাইনে মাত্র ৫-৬টা পোশাক পাওয়া যায়।
স্বাধীন বাংলা ১৬.কমঃ সিনেমাও তো প্রযোজনা করেছেন…
অর্চিতা স্পর্শিয়া: ‘থিয়েটার এন্টারটেইনমেন্ট’ নামে একটি প্রোডাকশন হাউস থেকে শর্টফিল্ম, নাটক এবং চলচ্চিত্র নির্মাণের কাজটা অল্প অল্প করে এগোচ্ছে।