উক্ত কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন সমিতির সহ-সভাপতি সোহাগ আহমেদ হ্যাপি, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক কাওছার ইসলাম এবং নাসরিন তিথী, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক আয়েশা সিদিক,কোষাধ্যক্ষ শাকির মোবাশ্বির,কার্যনির্বাহী সদস্য তাবিয়া, রুপম,সুমন,নুসরাত,জয়,বিথী, তাজ,তীর্থসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দ।
মানববন্ধনে সমিতির সহ-সভাপতি সোহাগ আহমেদ হ্যাপি বলেন, অতীতে আমাদের দেশে এসিড নিক্ষেপ এর মত জঘন্যতম অপরাধ নির্মুল হয়েছে সর্বোচ্চ শাস্তির আইন প্রণয়ন ও তা কার্যকর করার মাধ্যমেই। ঠিক একই ভাবে এখন ধর্ষণ মুক্ত দেশ গড়তে হলে এই অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান ও প্রয়োগের বিকল্প কিছু নেই। নাগরিক সচেতনতা, আইনের সঠিক প্রয়োগ এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানই পারে জাতিকে ধর্ষণ এর মত অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে।
যুগ্ন সাধারন সম্পাদক কাওছার ইসলাম বলেন,
দেশে বিচাহীনতার সংস্কৃতি আগে দূর করতে হবে। দ্রুত ট্রাইবুনাল আইনে এসব মামলার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি সমাজে নৈতিকতার শিক্ষা প্রসার করতে হবে। আজকে সমাজে যুব সমাজের নৈতিক অবক্ষয়ই ধর্ষণের মূল কারণ!
আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক আয়েশা তাসনিম সাদিয়া বলেন, ঘরে-বাহিরে, মসজিদে-মন্দিরে কোথাও আজ নারীর নিরাপত্তা নেই! ধর্ষণের মতো অভিশাপ থেকে জাতিকে মুক্ত করতে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের এগিয়ে আসতে হবে৷পাশাপশি ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। প্রত্যেক নারীর নিরাপত্তা,প্রত্যেক ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।