November 23, 2024, 8:49 pm
শিরোনাম:
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসেবে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন কক্সবাজারের নুরুল আফসার শিকদার মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান

বাকিতে ঔষধ না দেয়ায় ত্রিশাল থানার ওসির বিরুদ্ধে ব‍্যবসায়িকে নির্যাতনের অভিযোগ।

ষ্টাফ রিপোর্টার,নাজমিন সুলতানা তুলি
  • আপডেটের সময় : বুধবার, অক্টোবর ২৮, ২০২০
  • 263 দেখুন

ত্রিশাল থানার ওসির বিরুদ্ধে আইজিপি বরাবর অভিযোগ । বাকিতে ঔষধ না দেওয়ায় ত্রিশাল থানার ওসির বিরুদ্ধে ব্যবসায়িকে নির্যাতনের অভিযোগ।

পুলিশ হেফাজতে নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগে ত্রিশাল থানার ওসি মাহমুদুল ইসলামের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক বরাবর অভিযোগ দায়ের করেছে ভুক্তভুগি আঃ কাদের মীর।

আঃ কাদের মীর অভিযোগ করেন যে, ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল বাজারের আবুল চেয়ারম্যান মার্কেটে তার মালিকানাধীন ঔষধের দোকান যা ফরহাদ মেডিসিন কর্ণার নামে পরিচিত। উক্ত ঔষধের দোকান থেকে এক মাস পূর্বে মাস্ক পরিহিত জনৈক এক ব্যাক্তি বিভিন্ন ধরনের ঔষধ ক্রয় করে ( যার মূল্য ১৮০০ টাকা) ত্রিশাল থানার ওসি মাহমুদুল ইসলামের নাম করে নিয়ে যেতে চাইলে দোকানের মালিক ফরহাদ হোসেন টাকা ছাড়া ঔষধ দেওয়া যাবে না বলে রেখে দেই। ঔষধ টাকা ছাড়া নিতে না পারায় ঐ ব্যক্তি তখনই দোকানের মালিক কে নানা ভাবে হুমকি দিয়ে চলে যায়। পরবর্তীতে ২২/১০/২০২০ ই তারিখে রাত আনুমানিক ১১ টার সময় ত্রিশাল থানার ওসির দেহরক্ষী আব্দুল লতিফ নামে এক ব্যক্তি ফরহাদ হোসেনকে কল দিয়ে ওসির সাথে দেখা করার কথা বলে।

ভীতসন্ত্রস্ত নিরীহ ফরহাদ হোসেন তার বাবাকে বিষয়টা বলেন এবং তার ভাই পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর শিবলী কায়েস মীরাকে জানাই এবং তার বড় ভাই আসস্ত্ব করার পর রাত ১২.৫০ মিনিটে ফরহাদ হোসেন তার বাবাকে নিয়ে ত্রিশাল থানায় গেলে ওসির দেহরক্ষী তাদের ওসির বাসভবনের সামমে নিয়ে যায় এবং ওসি এসেই তাদের কে বিশ্রীভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে যার অডিও রেকর্ড সংরক্ষিত আছে।

এক পর্যায়ে ওসির দেহরক্ষী ফরহাদ হোসেন কে মেরে তার হাত পা ভেঙ্গে দেই এবং তার বাবাকেও শারীরিক ভাবে আঘাত করে। ওসি তাদেরকে নানা ধরনের হুমকি দিয়ে বলতে থাকে যে তাদের ব্যবসা ধ্বংস করে দিবে মিথ্যা মামলায় জেল হাজতে রাখবে। তাদেরকে মেরে রক্তাক্ত করার পর রাতে থানায় আটকিয়ে রাখে। পুলিশ ছেলের অনুরোধে বাবাকে রাতে ছেড়ে দিলেও ফরহাদ হোসেন কে আটকিয়ে রেখে নির্যাতন করতে থাকে। সকালে ডিউটি অফিসার এস আই রফিক ফরহাদ হোসেনের মুক্তিপণ বাবদ ৫ লক্ষ টাকা দাবী করেন টাকা না দিলে মিথ্যা মামলায় জেল হাজতে পাঠিয়ে দিবেন বলে হুমকি দেন।

এক পর্যায়ে ফরহাদের বড় ভাই এসআই শিবলী কায়েস মীরের প্রচেষ্ঠায় সাদা কাগজে ফরহাদ হোসেনের সাক্ষর রেখে এবং পরবর্তী সময়ে দেখে নেবার হুমকী দিয়ে ছেড়ে দেই। শারীরিক নির্যাতনের কারনে ফরহাদ হোসেন এখন কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীনতায় এবং আতঙ্কে দিন পার করছে এবং সামাজিকভাবে হয়ে প্রতিপন্ন হয়েছে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102