November 24, 2024, 10:21 am
শিরোনাম:
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসেবে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন কক্সবাজারের নুরুল আফসার শিকদার মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান

করোনা মুক্ত হয়েও না ফেরার দেশে ডাক্তার সামিরুল ইসলাম বাবু

Reporter Name
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, জুন ২৫, ২০২০
  • 791 দেখুন

এনামুল হক রাশেদী, চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:

বৈশ্বিক মহামারী করোনা থেকে মুক্ত হয়ে উঠেছিলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক করোনা যুদ্ধের ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা চট্টগ্রামের জনপ্রিয় অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সমিরুল ইসলাম বাবু।

২৩ জুন বুধবার দুপুর ২.৩০ টায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান বলে নিশ্চিত করে হাসপাতালে ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন।মোহাম্মদ সেলিম জানান, ডা. সমিরুল ইসলাম মেট্রোপলিটনে ভর্তি থাকলেও তাঁর চিকিৎসার দেখভাল করতেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (চমেক) চিকিৎসা বোর্ড।

ডাক্তার সামিরুল করোনা আক্রান্ত হয়ে প্লাজমা থেরাপী নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন, কিন্তু তারপরও চিকিৎসক ও শুভানুধ্যায়ীদের সকল চেষ্টা ব্যার্থ করে দিয়ে তিনি সকলকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে চিরতরে চলে গেলেন আর কখনো না ফেরার দেশে।চিকিৎসকরা জানান, ডা. সামিরুল ইসলাম বাবু করোনা আক্রান্ত হয়ে ১১ দিন বাসায় চিকিৎসা নিয়েছিলেন।

গত ২১ মে তাঁকে চমেক হাসপাতালের একটি কেবিনে আইসোলেশনে চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে ২৬ মে সকালের দিকে তাঁর অক্সিজেনের সেচুরেশন কমে যায়। তখন তাঁর অক্সিজেনের চাপ বাড়ানো হয়। ওইদিনই চিকিৎসকরা সন্ধ্যা ৭টার দিকে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার শরীরে তাঁকে ২৫০ মি.লি. প্লাজমা দেয়া হয়।

৩১ মে রাতে চমেক হাসপাতালের ল্যাবের নমুনা পরীক্ষায় তার করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। এর মধ্য দিয়ে প্লাজমা থেরাপির মাধ্যমে করোনাকে জয় করলেও শেষ পর্যন্ত মৃত্যুর কাছে পরাজিত হন অর্থোপেডিক্স বিভাগের এই সহযোগী অধ্যাপক।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে তাঁকে ভালো চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছিল চট্টগ্রামের বেসরকারী চিকিৎসা প্রতিষ্টান চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালে। হঠাৎ করে শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় তাঁর। ভেন্টিলেশনে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাকে বাঁচানো যায়নি।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102