চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার গন্ডামারা ইউনিয়নের পশ্চিম বড়ঘোনা সকাল বাজারে “বেঙ্গল রেস্তোঁরা এন্ড গেস্ট হাউজে”র পুনরায় শুরু হল স্বপ্নযাত্রা। ১০ জুলাই, শুক্রবার বাদে জুমা নতুন আঙ্গিকে নব উদ্দিপনায় পুনরায় চালু হল সমগ্র বাঁশখালীসহ সারা বাংলাদেশের অসংখ্য প্রফেশন্যাল মানুষের প্রিয় ঠিকানা “বেঙ্গল রেস্তোঁরা এন্ড গেস্ট হাউজ।”
২০ জানুয়ারী’২০ ইং উন্নতমানের খাবারের নিশ্চয়তা, সেবার উন্নতমান, সিসি ক্যামরা নিয়ন্ত্রিত নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা এবং দুর-দুরান্ত থেকে এসএসপাওয়ার প্ল্যান্টে প্রফেশন্যাল কাজে আসা মানুষদের জন্য আবাসিক যাবতীয় সুবিধাদী নিয়ে এ রেস্তোঁরা ও গেস্ট হাউজের উদ্বোধনের পর পরই ব্যাপক সাড়া পরেছিল।
করোনার বৈশ্বিক সংকটে বাংলাদেশে জাতীয় ছুটি ঘোষনার পর ২৬ মার্চ থেকে এ রেস্টুরেন্ট ও গেস্ট হাউজটি সাময়িক বন্ধ থাকলেও ১০ জুলাই শুক্রবার থেকে পুনরায় চালু হওয়ার সুবাধে বাঁশখালীর পশ্চিম বড়ঘোনায় প্রতিষ্টিতব্য দেশের বৃহত্তম কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প “এসএস পাওয়ার প্ল্যান্টে”র সাথে সংশ্লিষ্ট সারাদেশের অসংখ্য মানুষ সাময়িক থাকা-খাওয়ার সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা রাখবে।
বেঙ্গল সিকিউরিটি কোম্পানী এন্ড লেবার সাপ্লাইয়ার্স-এর কনসার্ন প্রতিষ্টান এ রেস্তোঁরার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল হক বলেন, শুধুমাত্র বানিজ্যিক উদ্যোশ্যে এ রেস্তোরা এবং গেস্ট হাউজ আমরা চালু করিনি, আমাদের মুল টার্গেট এবং উদ্দেশ্য ছিল বঙ্গোপসাগরের উপকুল অজ পাঁড়াগাঁয়ে এসএস পাওয়ার প্ল্যান্টকে কেন্দ্র করে এ এলাকায় বিশাল কর্মযজ্ঞ শুরু হলেও এতদঞ্চলে উন্নতমানের কোন খাবার প্রতিষ্টানতো দুরের কথা দুর-দুরান্ত থেকে আসা অজস্র লোকদের সাময়িক থাকার কোন আবাসিক সুবিধাও ছিলনা।
মুলত: এ চিন্তা মাথায় রেখেই আমরা অত্যাধুনিক সুবিধাদী সহ বেঙ্গল রেস্তোরা’র উদ্বোধন করি।
কোম্পানীর চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন সিকদার বলেন, পাওয়ার প্ল্যান্টকে কেন্দ্র করে ইদানিং অত্র এলাকায় অনেক পর্যটক প্রতিদিন পরিদর্শনে আসে, এসব পর্যটকদের থাকা-খাওয়ার সুবিধার্থে বেঙ্গল রেস্তোঁরা এন্ড গেস্ট হাউজ মানুষের চাহিদা পুরনে সক্ষম হবে।