November 22, 2024, 2:42 pm
শিরোনাম:
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসেবে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন কক্সবাজারের নুরুল আফসার শিকদার মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান

১০কোটি টাকার সড়ক তেঁতুলিয়া নদীর গর্ভে বিলীন

সঞ্জয় ব্যানার্জী দশমিনা (পটুয়াখালী) সংবাদদাতা
  • আপডেটের সময় : সোমবার, জুলাই ২০, ২০২০
  • 752 দেখুন

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় জলবায়ু তহবিলের আওতায় নির্মিত পাকা সড়কটি প্রায় দু’বছর যেতে না যেতে তেঁতুলিয়া নদীর গর্ভে বিলীন। পাকা সড়ক নির্মানের সময় স্থানীয়রা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্র্নীতির লিখিত অভিযোগ করলেও কর্তৃপক্ষ আমলে না নিয়ে সড়ক নির্মান করেন বলে জানান স্থানীয়রা ।

স্থানীয় ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, টেকসই উন্নয়নের লক্ষে বিশ্ব জলবায়ু তহবিলের ১০কোটি টাকা ব্যয়ে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের গছানী বাজার থেকে দশমিনা সদর ইউনিয়নের হাজির হাট পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার পাকা সড়ক ২০১৮ সালের মার্চে কোষ্টাল ক্লাইমেট রেজিরিয়েন্ট ইনফ্রাষ্ট্রাকচার সি,সি,আর,আই,পি জলবায়ু প্রকল্পের আওতায় নির্মান কাজ স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর এল,জি,ই,ডি সম্পন্ন করেন।

স্থানীয়রা জানান, সড়কটি তেঁতুলিয়া নদীর তীরঘেষা পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধ ছিল। সড়কটি নির্মানের শুরুতে এলজিইডি ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের মধ্যে মত বিরোধ চলছিল। পানি উন্নয়ন বোর্ডের পটুয়াখালীর নিবার্হী প্রকৌশলী মোঃ হাসানুজ্জামান জানিয়েছেন, ওই সড়কটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্মিত বেড়িবাঁধ ছিল। পরে ঐখানে এলজিইডি পাকা সড়ক নির্মান করেছেন।

উপজেলা জলবায়ু ফোরামের সভাপতি পি.এম. রায়হান বাদল জানান, নিন্ম মানের নির্মান সামগ্রী এবং অপরিকল্পিতভাবে সড়কটি নির্মান করে ব্যাপক লুটপাট করা হয়। এই কারনে নির্মানের দুই বছরের মাথায় এসে সড়কটির অর্ধেক নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এই ব্যাপারে আমি সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলাম কিন্ত সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আমার অভিযোগ আমলে নেয়নি।

এদিকে উপজেলা এলজিইডি অফিস থেকে জানা গেছে, মোঃ জামাল হোসেন নামে পটুয়াখালীর এক ঠিকাদার সড়কটি নির্মান করেছেন। তবে ওই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে বিস্তারিত জানাতে পারেনি এলজিইডি অফিস।

এব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ জাহাঙ্গীর আলম জানান, সড়কটি নদীগর্ভে যাওয়ার বিষয়টি শুনেছি এবং উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোসাঃ তানিয়া ফেরদৌস সাথে যোগাযোগ করা সম্ভাব না হওযায় কোন বক্তব্য নেয়া যায়নি।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102