মঙ্গলবার দুপুরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে নব-নির্বাচিত এমপি নুরুজ্জামান বিশ্বাস এর পক্ষে সামাজিক রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা অভিযোগ তুলে হাবিবুর রহমান হাবিবকে অবাঞ্ছিত ঘোষণার আহবান জানানো হয়।এ সময় ঈশ্বরদী পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলী মালিথা জানান,নির্বাচনে বিএনপির তৃনমুলের কোন নেতাকর্মী মাঠে ছিলো না।
হাবিব পোষ্টাল মাইকিং এমনকি কারও কাছে ভোট পর্যন্তও চায়নি। কিন্তু হাবিব গণ-মাধ্যমকর্মীদের ডেকে একের পর এক নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা চালাচ্ছে। অথচ (২৬ সেপ্টেম্বর) শনিবার অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের পর রাতে বে-সরকারি টিভি চ্যানেলে নবনির্বাচিত এমপি নুরুজ্জামান বিশ্বাসকে নিয়ে চরমভাবে ন্যাক্কারজনক আচরণ করেছে। এমতাবস্থায় আমরা হাবিবের প্রতি চরম ঘৃণা প্রকাশ করছি।
উপজেলা কৃষকলীগের যুগ্ন-আহবায়ক সাবেক ভিপি মুরাদ মালিথা বলেন, হাবিব শুধু আওয়ামীলিগের সাথেই নয় দুইবার বিরোধী এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে বিএনপির সাথেও বেইমানি করেছে। নুরুজ্জামান বিশ্বাস এলাকার একজন সম্মানিত ব্যক্তি এবং তিনবারের নির্বাচিত উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।
দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বিশ্বাস সাহেব ত্যাগী নির্যাতিত পরিক্ষিত সৎ মানুষ হিসেবে পরিচিত। মুরাদ আরও বলেন, হাবিবের এই অশোভন আচরণ বিএনপির নয় হাবিবের ব্যক্তিগত আচরণ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির অনেক নেতা-কর্মীরা।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামীলিগের সহ-সভাপতি সাদ আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক পুনো, জেলা পরিষদের সদস্য শফিউল আলম বিশ্বাস প্রমূখ।