বাগেরহাটে আধানিবিড় পদ্বতিতে চিংড়ি চাষে প্রতিবন্ধকতা ও উত্তরনের উপায় নিয়ে দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বাগেরহাট সদর উপজেলার কোডেক সেণ্টার মিলনায়তনে মৎস্য অধিদপ্তর ও ইউএসডির অর্থায়নে সেফটি প্রকল্পের আয়োজনে ষ্ট্যাকহোল্ডার ওয়ার্কসপ টু ডেসিমিনেট রিকমেন্ডেশন এন্ড স্টাডি রিপোর্ট অন সেমি ইনটেনসিভ শ্রীম্প ফার্মি ইন বাংলাদেশ শীর্ষক নামে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নিলুফা বেগম।
বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এএসএম রাসেলের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন, সেফটি প্রকল্পের চিংড়ি বিশেষজ্ঞ আনিছুর রহমান,বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাকিবুল হাসান, শরিফুল ইসলাম শাহিনসহ বিভিন্ন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাসহ চিংড়ি খামারীবৃন্দ।
প্রধান অতিথি বলেন, এলাকা ভিত্তিক হিসেবে চিংড়ি চাষ ভিন্ন হতে পারে। পরিবেশ পরিস্থিততে সনাতন চিংড়ি চাষে অনেক চাষিরা সর্বশান্ত হচ্ছে। তবে অল্প জমিতে নিময় মেনে আধানিবিড় পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ করা হলে থাইল্যাড, ভিয়েতনামসহ অনেকে রাষ্ট্রের চেয়ে আমাদের দেশ চিংড় চাষে এগিয়ে যাবে।