অখন্ড বাংলাদেশ সৃষ্টিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসামান্য অবদানের স্মৃতিচারণ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কেক কাটার মধ্য দিয়ে বাগেরহাটের শরণখোলায় ঐতিহাসিক ৭মার্চ উদযাপন হয়েছে। বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তিতে এই আনন্দ উদযাপন পালন করে শরণখোলা থানা পুলিশ।
বাংলাদেশ পুলিশের আয়োজনে সারাদেশের ৬৬০ থানায় একযোগে দিবসটি পালিত হয়ছে। তারই অংশ হিসেবে শরণখোলা থানা পুলিশ পালন করে দিবসটি। অনুষ্ঠানে প্রজেক্টরের মাধ্যমে ৭মার্চের বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ এবং মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
রবিবার (৭মার্চ) বিকেল চারটা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রায়েন্দা সরকারি পাইলঠ হাই স্কুল মে শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে এই আনন্দ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রায়হান উদ্দিন শান্ত। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরদার মোস্তফা শাহিন, শরণখোলা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. নূরুল আলম ফকির, প্রবীন আওয়ামী লীগ নেতা মো. মোজাম্মেল হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিলন, বীর মুক্তিযোদ্ধা হেমায়েত উদ্দিন বাদশা ও প্রেসক্লাবের সাধরাণ সম্পাদক মহিদুল ইসলাম।
শরণখোলা উপজেলা পুলিশিং কমিটির সাধারণ সম্পাদ প্রভাষক আকন আলমগীরের স ালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফরিদা ইয়াসমিন, পুলিশিং কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. হাবিবুর রহমান তালুকদার, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার এম এ খালেক খান, আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাক এম সাইফুল ইসলাম খোকন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হাসানুজ্জামান পারভেজ, থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মফিজুর রহমান শেখ, প্রেসক্লাবের সভাপতি ইসমাইল হোসেন লিটন, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি বাবুল দাস, শেখ মোহাম্মদ আলী প্রমূখ।
এছাড়া, ৭মার্চের এই আনন্দ উদযাপনে বীর মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, গণমাধ্য কর্মী ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা শেষে দেশের গান পরিবেশণ করে সাংস্কৃতিক সংগঠন অংকুর।