November 24, 2024, 11:14 am
শিরোনাম:
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসেবে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন কক্সবাজারের নুরুল আফসার শিকদার মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান

তালপাতার ঝুপড়ীতে ৩০ বছর ধরে সুফিয়ার মানবেতর জীবন

নাসির উদ্দিন, গলাচিপা, পটুয়াখালী।
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, মার্চ ১০, ২০২২
  • 211 দেখুন

পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা উপজেলার আমখোলা ইউনিয়নের আলগী তাফাবাড়িয়া গ্রামের ০৮নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা মোঃ হাবিবুর রহমান গাজীর স্ত্রী সাফিয়। এ বিষয় সাফিয়া কাছে জানতে চাইলে সাফিয়া প্রতিবেদককে জানান যে আমার জীবনে ৩০টি বছর আমার পরিবার নিয়ে অনেক কষ্ট করে তাল পাতার ছাউনি হোগল পাতার বেড়া এই ভাবে জীবন যাপন করে আসছি। আমার স্বামী একজন গরীর ও হতদরিদ্র।

আমার তিনটি মেয়ে লেখাপড়ার খরচ সহ বিবাহের জন্য অনেক টাকা প্রয়োজন। তাল পাতার ছাউনি হোগল পাতার বেড়া দিয়ে এই পর্যন্ত ৩০ বছর জীবন যাপন করছি। ঘর উঠামু তো দুরের কথা জীবন চলতে দায়। তাই মানীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে আমার আকুল আবেদন যাহাতে আমার পরিবার নিয়ে থাকার মতো একটি ঘর পাইতে পারি।

আমার পরিবার বাংলাদেশ সরকারের সকল সুবিধা থেকে যেমন- বয়স্ক ভাতা/ ভিজিডি/ভিজিএফ/১০ টাকা ল্যাজ্য মূলের চাল ভাতা থেকে আমি বি ত। আমরা গরীব মানুষ বলে বড়লোকেরা আমাদের কথা শুনে না তাই সাংবাদিকের মাধ্যমে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জাতীর মা তার কাছে আমাদের গরীবের আকুল আবেদন যাহাতে মাথা গোজার ঠাইটুকু মিলিয়ে দেয়। এ বিষয় সাফিয়া এর স্বামী মোঃ হাবিবুর রহমান গাজীর কাছে জানতে চাইলে দিনে বলেন যে, আমার তিনটি মেয়ে ও সংসারের তারনা নিয়ে মানুষের বাড়ি বাড়ি কাজ করে জীবন জিবিকা নির্বাহ করে কোন রকমের জীবন বাচাইয়া বেঁচে আছি। আমার ২ শতাংশ জায়গা আছে এই জায়গার উপরে ১টি ঝুপড়ি ঘরের ভিতরে আজ ৩০টি বছর বেঁচে আছি।

হুনছি সরকার অনেক ঘর দেয় আমাগো কপালে কি ঘর নাই। সরকারের কাছে আমার আবদার আমি যে একটি ঘার পাই। ঘর পাইলে আমার পরিবার পরিজন নিয়া একটু শান্তিতে থাকতে পারব।

এ বিষয় আমাখোলা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ কামরুজ্জামান মনির বলেন আসলেই পরিবারটি গরিব ও অসহায়। মানুষের কাজ কর্ম করে জীবিকা নির্বাহ করে। কিন্তু এরা আগে আসেনি এখন আসছে আমি বিষয়টি সুনেছি দেখব। এ বিষয় গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশিষ কুমার বলেন যে, মিনি আবাসন শেষ জায়গা আছে ঘার নেই বরাদ্ধ পাশ হলে বিষয়টি দেখব।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102