November 25, 2024, 3:09 am
শিরোনাম:
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসেবে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন কক্সবাজারের নুরুল আফসার শিকদার মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান

প্রধানমন্ত্রীর ঘরের আশায় পথে পথে ঘুরছে হত দরিদ্র পরিবার

মোঃ নাসির উদ্দিন হাওলাদার, গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ
  • আপডেটের সময় : শনিবার, এপ্রিল ৯, ২০২২
  • 285 দেখুন

পটুয়াখালীর গলাচিপায় প্রধানমন্ত্রীর ঘরের আশায় পথে পথে ঘুরছে হত দরিদ্র শহীদ হাওলাদার। শহীদ হাওলাদার হচ্ছেন উপজেলার আমখোলা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের আলগী তাফাল বাড়িয়া গ্রামের হাচন হাওলাদারের ছেলে। স্ত্রী ও তিন কন্যা সন্তানের পরিবারটির একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি তিনি নিজেই। জীবন যুদ্ধের এক অসহায় দিন মজুরের জীবনের গল্প বড়ই করুন। জীবিকার তাগিদে দীর্ঘ প্রায় ২০ বছর ধরে মানুষের সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। নিজের বলতে বাবার দেয়া দুই শতক জায়গা আছে। আর সেই জায়গায় কোন রকম ছাউনি দিয়ে থাকে শহীদ হাওলাদার। ঘর তোলার সামর্থ্য তার নেই। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছেন শহীদ হাওলাদার। বয়স হয়ে গেছে। আগের মত আর কাজ করতে পারেন না বলে তিনি আজ হতাশাগ্রস্থ। পরের কাজ করে কত আর ভাল থাকা যায়। সংসারে অভাব অনটন লেগে থাকে প্রতিটি মূহুর্ত।

এ বিষয়ে শহীদ হাওলাদার বলেন, সময়ের সাথে সাথে সবকিছুই আজ কেমন যেন অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে। নিজের ইচ্ছা থাকলেও মেয়েদেরকে ঠিকমত মানুষ করতে পারছি না। আমার কোন ছেলে না থাকায় সংসারের ঘানি আমাকে এখনো বয়ে বেড়াতে হচ্ছে। দিন দিন শরীরের কাজ করার ক্ষমতা কমে যাইতেছে। জীবনে মনে হয় ঘর তুলে শান্তি করা হবে না আমার। স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে দিন কাটাতে হয় বড় কষ্টের মাঝে। বর্ষা এলেই নেমে আসে জীবনের সবচেয়ে বড় কালো অধ্যায়। বৃষ্টির পানিতে ভিজে যায় ঘরের ভিতরের সবকিছু। ঘর ঠিক করানোর মত টাকাও নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গরিব মানুষেরে ঘর দিতেছেন। তাই আমি যদি একটা ঘর পেতাম তাহলে শেষ বয়সে একটু সুখে কাটাতে পারতাম।

এ বিষয়ে ইউপি সদস্য মো. মামুন সরদার বলেন, আসলেই শহীদ অসহায় ও গরিব। সরকারি একটি ঘর পেলে তার খুব উপকার হতো।

আমখোলা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মো. মনিরুজ্জামান মনির বলেন, সরকারিভাবে একটি ঘর পেলে অসহায় পরিবারটি ভালো থাকতো। উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশিষ কুমার বলেন, আমরা খোঁজ খবর নিচ্ছি। অসহায় পরিবার হলে অবশ্যই ঘর পাবে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102