November 21, 2024, 7:54 pm
শিরোনাম:
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসেবে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন কক্সবাজারের নুরুল আফসার শিকদার মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান

কুড়িগ্রামে বন্যার শঙ্কা, ভোগান্তিতে কৃষকরা

ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : রবিবার, মে ২২, ২০২২
  • 420 দেখুন

কুড়িগ্রামে গত কয়েকদিন ধরে টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে নদ নদীর পানি কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে করে নিমাঞ্চল ডুবে ফসলি আবাদ তলিয়ে বিপাকে পড়ছে কৃষকরা।বিশেষ করে বোরো আবাদ ঘরে তোলা নিয়ে অসহনীয় বিপাকে পড়ছে মানুষজন।

সরেজমিনে দেখা যায়, সদর উপজেলার মোগলবাসা চর কৃষ্ণপুর, কদমতলায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে নিমাঞ্চল নিমজ্জিত হওয়ায় কৃষকরা পানিতে নেমে ধান কাটতেছে।সব্জি ক্ষেতগুলোতে পানি উঠার উপক্রম হলেও বন্যার আপাতত শঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।তবে ভারি বর্ষন হলে মাঝারি বন্যা হতে পারে বলে জানান তারা।
কদমতলা গ্রামের হাসেন আলী জানান,বাড়ি আশে পাশে বৃষ্টির কারনে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। ধান ঘরে তুললেও খড় নিয়ে বিপাকে পড়ছি।দুটো দিন আকাশ ভালো থাকলে কৃষকের অনেক উপকার হতো।

কৃষ্ণপুরের জয়নাল মিয়া জানান,নদ-নদীর পানি কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।ফলে বোরো আবাদের যথেষ্ট ক্ষতি হয়েছে। আমার ২ বিঘা বোরো ধান পানিতে তলিয়ে যাওয়ার ভয়ে আধা পাকা অবস্থায় ধান কাটতে বাধ্য হয়েছি।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের সুত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘন্টায় কুড়িগ্রামের ধরলা পয়েন্টে পানি বিপদসীমার ১৮৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।এছাড়া ব্রহ্মপুত্র নদে বিপদসীমার ১০৪ সেঃমিঃ নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।বর্তমানে বন্যার শঙ্কা নেই তবে আগামী জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে মাঝারি বন্যা হওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে।

জেলা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, স্থানীয়ভাবে বৃষ্টিপাত এবং সীমান্তবর্তী ভারতীয় অংশে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে জেলায় নদ-নদীর পানি বাড়ছে। তবে এখনও বন্যাপরিস্থিতি তৈরি হওয়ার পূর্বাভাস নে্বনা থাকলেও অন্
কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, বন্যা মৌসুম এসে গেছে। আমরা জেলা পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সভা করেছি। সংশ্লিষ্ট সকল বিভাগকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102