পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে আগুন মূখা নদীতে স্পিডবোট র্দূঘটনায় নিখোঁজ ৫যাত্রীর লাশ শনিবার সকালে আগুনমুখা নদীর বিভিন্ন স্থান থেকে উদ্ধার করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
উদ্ধার হওয়া যাত্রীরা হলো পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুর গ্রামের আ. রহিম হাওলাদারের ছেলে দিন মজুর মো. হাসান (৩৫), বাউফল উপজেলার জয়গোড়া গ্রামের আলম হাওলাদারের ছেলে মো. ইমরান হোসেন (৩৪), বাকেরগঞ্জ উপজেলার জিরাইল গ্রামের আ. রহমানের ছেলে রাঙ্গাবালী থানা পুলিশের কনস্টেবল মো. মহিবুল্লাহ, পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুর গ্রামের আবদুল সালামের ছেলে বাহেরচর কৃষি ব্যাংক শাখার পরির্দশক মোস্তাফিজুর রহমান (৩৫) ও বাউফল উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের লক্ষীপাশা গ্রামের মো. শাজাহান সিকদারের ছেলে বেসরকারি সংস্থা আশার কর্মী মো. হুমায়ুন কবির (৩৫)। রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাশফাকুর রহমান বলেন, কোস্টগার্ড ও পুলিশের একাধিক টিম আগুন মুখা নদীর বিভিন্ন স্থান থেকে লাশ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য গত বৃহস্পতিবার বিকেলে রাঙ্গাবালীর কোড়ালিয়া স্পিডবোট ঘাট থেকে ১৭জন যাত্রী নিয়ে গলাচিপার পানপট্টি আসার পথে ঢেউয়ের তোড়ে স্পিডবোর্ডর তলা ফেটে আগুনমুখা নদীতে তলিয়ে যায়। পরে চালকসহ ১৩জন যাত্রী উদ্ধার করা সম্ভব হলেও বৃহস্পতিবার থেকে ৫যাত্রী নিখোঁজ ছিল।