ইতিমধ্যে এসব অঞ্চলে বিওপি গুলোর আধুনিকায়ন এবং নতুন দুইটি বিওপি স্থাপন সম্পন্ন করা হয়েছে। বাড়ানো হয়েছে লোকবল। দেশের অভন্তরীন নিরাপত্তা বৃদ্ধি এবং মিয়ানমারের উস্কানিমূলক আচরনের পরিপ্রেক্ষিতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এই ধরনের সিধান্ত নিয়েছে বলে জানা যায়। এছাড়া মিয়ানমার থেকে অবৈধ ভাবে পালিয়ে আসা নাগরিকদের দেশে প্রবেশ করা রোধ করতে সিমান্তে এই নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে৷ সিমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে ইতিমধ্যে বিজিবি সিমান্ত এলাকায় ম্যান পোর্টবল গ্রাউন্ড সার্ভেল্যান্স রাডার স্থাপন, সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন্সহ বেশ কিছু আধুনিক সার্ভেল্যান্স সিস্টেম যুক্ত করেছে।
এছাড়া বিজিবির টহল দলের নিজ্বস নিরাপত্তা বজায় রাখতে বুলেট প্রুফ ভেস্ট, টাইপ-৫৬-২ অটোমেটিক রাইফেল, ভিএইচএফ রেডিও ব্যবস্থা প্রত্যেক সদস্য এর জন্য বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সিমান্তের দূর্গম যায়গা গুলো তে দ্রুত পৌছাতে এটিভি ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে। সিমান্তে খুব শীগ্রই অতিরিক্ত পরিমাণ হেভি মেশিন গান, মর্টার বাংকার, এন্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল সিস্টেম বসানো হবে।
এছাড়া সিমান্তের এসব দূর্গম এলাকা গুলোতে সরবরাহ নিশ্চিত রাখতে বিজিবি ইতিমধ্যে নিজ্বস মিলএমাই-১৭১ই মিলিটারি ট্রান্সপোর্ট হেলির ব্যবহার শুরু করেছে।