November 22, 2024, 10:33 am
শিরোনাম:
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসেবে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন কক্সবাজারের নুরুল আফসার শিকদার মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান

পাবনায় ঘরের নামে টাকা নিয়ে এখন অস্বীকার চেয়ারম্যানের

বাকী বিল্লাহ: (পাবনা) জেলা প্রতিনিধি:
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২১
  • 382 দেখুন

সরকারি ঘর বরাদ্দ দেয়ার কথা বলে দু’বছর আগে ৩ গৃহহীনের কাছ থেকে ২৩ হাজার টাকা নিয়েছেন চেয়ারম্যান। কিন্তু দু’বছরেও ওই ৩ গৃহহীন ঘর পাননি বলে সোমবার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন। তবে পাবনার চাটমোহর উপজেলার ২নং নিমাইচড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও নিমাইচড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এইচএম কামরুজ্জামান খোকন তার বিরুদ্ধে ওঠা এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন নিমাইচড়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের বহরমপুর গ্রামের মৃত সুবল দন্দ্র দাসের ছেলে পরেশ দন্দ্র দাস (৬০), সুদেপ হালদারের স্ত্রী জুসনা রাণী (৪৮) ও আফসার শেখের স্ত্রী মোনেকা খাতুন (৫০)।

লিখিত অভিযোগ এবং এসব ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, তারা দরিদ্র গৃহহীন। সরকারি ঘর পাওয়ার আশায় চেয়ারম্যানের কাছে গিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান টাকা নিয়ে তাদের ঘর দেয়ার আশ্বাস দেন। সেসময় পরেশ দন্দ্র দাসের কাছ থেকে ৫ হাজার টাকা, জুসনা রাণীর কাছ থেকে ৮ হাজার এবং মোনেকা খাতুনের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা উৎকোচ নেন চেয়ারম্যান। সম্প্রতি অন্যান্য গৃহহীনরা সরকারিভাবে ঘর পেলেও তারা বঞ্চিত হন। এতে তারা চেয়ারম্যানের কাছে গেলে চেয়ারম্যান বিষয়টি এড়িয়ে যান। এমনকি তাদের গালিগালাজ ও ভয়ভীতি দেখিয়েছেন।ভুক্তভোগীরা জানান, তারা গরিব অসহায় মানুষ।

এ টাকা তারা ধার দেনা করে বা এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে দিয়েছেন। এখন তারা বাধ্য হয়ে ইউএনওর শরণাপন্ন হয়েছেন। এদিকে অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান এবং নিমাইচড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি এইচএম কামরুজ্জামান খোকন তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এটা তার বিরুদ্ধে একটা চক্রান্ত। তিনি কারো কাছ থেকে ঘর দেয়ার কথা বলে কোনো টাকা পয়সা নেননি। যারা এগুলো বলছেন তারা তার সামনে গিয়ে বলতে পারবেন না। চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈকত ইসলাম জানান, এ বিষয়ে তিনি একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি তদন্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102