আব্দুর রহিম বান্দরবান প্রতিনিধিঃ
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন,সাবেক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মেধাবী ছাত্রনেতা অন্যতম মুজিব সৈনিক রাজনীতিবিদ আমিনুল ইসলামছাত্রনেতা আমিনুল ইসলাম বলেন,চট্টগ্রাম জেলা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে সাতকানিয়া বাসীকে জানাই ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও মোবারক বাদ।রমজানের ঈদ হলো মুসলমানদের বড় খুশির দিন।ঐদিনে সকল মুসলমান একসাথে ঈদের সালাত আদায় করে,এই খুশির দিনে একে অপরের ভালবাসায় মুগ্ধ হয়।ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ।আল্লাহর বড় একটি নিয়ামত।আমরা অতীতের ভুল ত্রুটি ভুলে গিয়ে আবারো পরস্পরজড়িত হয়ে সকলকে একে অপরকে বুকে জড়িয়ে ধরি,এবং একে অপরকে ক্ষমা করে দেই।তাই আমাদেরমুসলিমদের এর একটি বড় উৎসব যার মাধ্যমে ধনী-গরীব সকলে এক সাথে সমবেত হয়। ধনীরা গরীবদের যাকাত প্রদান করে, যার মধ্যে দিয়ে সৃষ্টি হয় ভ্রাতৃত্ববোধ ও ভালবাসার বন্ধন।ধনী গরিব কোন ভেদাবেদ নেই।আমরা রমজানের এক মাস সিয়াম পালনের পর ঈদুল ফিতর পালিত হয় মুসলমানের।সারা বিশ্বে, মুসলমানরা রমজানের শেষে ঈদুল ফিতর পালন করে থাকে।ছাত্রনেতা আমিনুল আরো বলেন,ঈদের দিনে খুশির আনন্দ মেতে ওঠে প্রত্যেক মুসলমানের ঘরে ঘরে। দুঃখ আর গ্লানি মুছে গিয়ে সবাই আনন্দে মেতে ওঠে।এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধ ব্যক্তিগণ যদি সমাজের অসহায়,গরিব হতদরিদ্র মানুষগুলোর জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় তাহলে সমাজ তথা রাষ্ট্র হতে অভাব অনটন দূর হবে। যার ফলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা এবং বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। হিংসা, বিদ্বেষ, হানাহানি ভুলে গিয়ে সুষ্ঠু সমাজ বির্নিমাণে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শিক্ষা বিরাট ভূমিকা পালন করে থাকে। ঈদ সকল মুসলমানের জীবনে সুখ বয়ে আনে।এই আনন্দের দিনে সবাই, আত্নীয়,প্রতিবেশীদের ঘরে গিয়ে মিষ্টান্ন, সেমায়,বিরানি, পিঠা ইত্যাদি নানা জাতের মিষ্টান্ন খাবার খাই।পরিশেষে সকলের উদ্দ্যেশে বলেন,এবারের ঈদ উদযাপিত হবে ভিন্ন পন্থায়,কারণ বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে,সরকারের নির্দেশে ঈদের সালাত আদায়ের পর নিজ নিজ বাসায় চলে যেতে হবে।করোনার প্রভাব প্রকোপভাবে চরম বিপর্যয় পেলেছে মানুষের।মুসলমানরা ঈদের শপিং না করেই ঈদ পালন করবে।সারা বাংলাদেশে,লক ডাউন করেছে সরকার,করোনার প্রতিরোধে জনসাধারণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য।সো,এবারে ঈদ উদযাপন হবে ভিন্ন ভাবে।সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা,এক উপজেলা থেকে অন্য উপজেলা যাওয়া যাবে না।বর্তমান করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে জীবন যাপন করা উচিত।প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়া।