কক্সবাজার সদরের খুরুশকুলে নির্মিত দেশের সর্ববৃহৎ আশ্রয়ন প্রকল্প
আজ ২৩ জুলাই বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গন ভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার ভিত্তিক আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প’র আওতায় ২ শত ৫৪ একর জমিতে ২০ টি ভবন নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে উপকারভোগীদের মাঝে বিতরণেরও কথা রয়েছে।
এসব ভবনের নাম নিজ হাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ হাতে লিখে ২০টি ভবনের নিম্নরূপ নামকরণ করেছেন।
গুলমোহর নামটির প্রচলিত নাম ‘কৃষ্ণচূড়া’ এটি জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম দিয়েছেন সেটাও নিজ হাতে লিখে দিয়েছেন।
১) দোঁলনচাপা, ২) কেওড়া, ৩) রজনীগন্ধা, ৪) গন্ধরাজ, ৫) হাসনাহেনা, ৬) কামিনী, ৭) গুলমোহর, ৮) গোলাপ, ৯) সোনালী, ১০) নীলাম্বরী, ১১) ঝিনুক, ১২) কোরাল, ১৩) মুক্তা, ১৪) প্রবাল, ১৫) সোপান, ১৬) মনখালী, ১৭) শনখালী, ১৮) বাকখালী, ১৯) ইনানী, ২০) সাম্পান।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে প্রকল্পাধীন ১৩৯টি ভবনের মধ্যে ২০ টির নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। ৫তলা বিশিষ্ট ১৩৯টি ভবন ও ১০ তলা বিশিষ্ট ১টি শেখ হাসিনা টাওয়ার। এখানে আশ্রয় পাবে ৪৪০৯টি পরিবার। এ ছাড়া আরো থাকছে আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাসকারি পরিবারের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে স্কুল,
স্বাস্থ্য সেবার জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক, বিনোদনের জন্য পার্ক।