December 13, 2024, 8:00 am
শিরোনাম:
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসেবে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন কক্সবাজারের নুরুল আফসার শিকদার মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান

পরিবহন খাতে খন্দকার এনায়েতের বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ।

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, আগস্ট ২১, ২০২০
  • 683 দেখুন

পরিবহন শ্রমিক ঐক্যলীগ সহ-সভাপতি ও ঠিকানা পরিবহনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাবুল বললেন, পরিবহন খাতের সাহেদ হচ্ছে খন্দকার এনায়েত। বাবুল গণমাধ্যমকে জানান, বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত থাকলেও ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার সাথে সাথে আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশ করে রাতারাতি হয়ে যান আওয়ামী লীগ নেতা।

শান্তি কমিটির প্রধান মৃত ওবায়দুল হক খন্দকারের ছেলে খন্দকার এনায়েত উল্যা ঢাকা সড়ক পরিবহনের মহাসচিব ও সদ্য বিলুপ্ত হওয়া কমিটির মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ছিলেন। মাত্র ১০ বছরে সরকারী জায়গা দখল সহ পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি করে শত শত কোটি টাকা ও অঢেল সম্পত্তির মালিক বনে যান।

পরিবহনে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার চাঁদাবাজি সহ সরকারী জায়গা ভরাট ও দখল করে বাস কাউন্টার ও টার্মিনাল তৈরি করেন। সাধারন পরিবহন মালিকদেরকে জিম্মি করে শত শত গাড়ির মালিক, ফুড ফ্যাক্টরির মালিক, এপার্টমেন্টের মালিক, শত শত কাঠা জায়গার মালিক রাজাকারের ছেলে খন্দকার এনায়েত উল্যা।

তথ্য সূত্রে জানা যায় , ২০০৮ সালের নির্বাচনের পরে বর্তমানে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর পুনরায় ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন এই এনায়েত উল্যাহ। খন্দকার এনায়েত উল্যাহ, ক্ষমতায় আসার পর বিভিন্ন টার্মিনালের দক্ষ শ্রমিক নেতাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়ে অদক্ষ গাড়ীর শ্রমিক ও অদক্ষ শ্রমিক নেতা দ্বারা পরিচালিত করছেন।

ঢাকার শহরের সব কয়টি বাস টার্মিনাল। এত করে সৃষ্টি হচ্ছে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি এবং সেই সাথে চলছে পরিবহনে মাত্রাতিরিক্ত চাঁদাবাজী। গাড়ী প্রতি নেয়া হচ্ছে- ১,২০০ টাকা থেকে ১,৫০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা। ইতিমধ্যে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে পরিবহনে কোটি কোটি টাকা দৈনিক চাঁদাবাজির খবর।

এছাড়াও দেশে-বিদেশে রয়েছে নামে-বেনামে অবৈধ সম্পদের বিশাল পাহাড়। নিন্মে তাহার আংশিক তালিকা প্রণয়ন করা হলঃ

১. ধানমন্ডিতে ১টি ও গুলশানে কয়েকটি ফ্ল্যাট আছে।

২. পূর্বাচল সংলগ্ন ৩০০ ফিট রাস্তার পার্শ্বে প্রায় শত বিঘা জমি।

৩. সারা বাংলাদেশে এ্যানা পরিবহন প্রায় ৮০০ (আটশত) এর উপরে গাড়ি রয়েছে। প্রতিটি গাড়ির মূল্য প্রায় ১ (এক) থেকে ১.৫০ (দেড়) কোটি টাকা।

৪. সিলেটে কয়েক বিঘা জমির উপরে এনা পরিবহনের নিজস্ব গাড়ীর টার্মিনাল।

৫. ময়মনসিংহ, ভালুকায় রয়েছে ২৩ বিঘা জমির উপর এ্যানা ফুডস নামের বিশাল ফ্যাক্টরী।

৬. মালয়েশিয়া ও কানাডায় রয়েছে সেকেন্ড হোম।

৭. ময়মনসিংহে প্রায় শত বিঘা জমি।

৮. মিরপুর রয়েছে বহুতল ভবনের ৭টি বাড়ী।

৯. কক্সবাজার কুয়াকাটাতে আবাসিক হোটেল।

১০. হবিগঞ্জ-মাধবপুরে কয়েক বিঘা জমির উপর হোটেল।

১১. ঢাকা-চট্টগ্রাম রোডে খন্দকার ফুড নামে একটি বিশাল রেস্টুরেন্ট রয়েছে।

১২. মহাখালীতে নিজস্ব জায়গায় বিশাল এ্যানা পরিবহনের অফিস

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102