November 22, 2024, 10:30 am
শিরোনাম:
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসেবে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন কক্সবাজারের নুরুল আফসার শিকদার মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান

বানারীপাড়ায় সম্পত্তি বিক্রির রেজিষ্ট্রি নিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সাথে তালবাহানা..

রাহাদ সুমন,বানারীপাড়া(বরিশাল)প্রতিনিধি
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২০
  • 498 দেখুন

স্বাধীনতার লাল সূর্য ও লাল-সবুজ পতাকা ছিনিয়ে আনতে ৭১’র মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পাক সেনাদের বিরুদ্ধে সম্মুখ যুদ্ধে অবর্তীণ হয়েছিলেন বরিশালের বানারীপাড়া পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডের  আঃ জলিল বেপারী। মুক্তিযুদ্ধের পরে পরিবার পরিজন নিয়ে কোনমতে সংসার চালাতেন জাতির এ বীর সন্তান।

পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বহন করা এবং যে দলটির ডাকে মহান স্বাধীনতা এসেছে সেই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটে এই মুক্তিযোদ্ধা আঃ জলিলের। পরে বানারীপাড়া  পৌর শহরের ৯ নং ওয়ার্ডের টিঅ্যান্ডটি মোড়ে জে এল ৭৪নং কুন্দিহার মৌজায় এস.এ ৪৫, ৭১ ও ২৬১ নং খতিয়ান ভূক্ত ৪১১ নং দাগের ৭ শতাংশ সম্পত্তি মৃত আঃ মজিদ মৃধার ছেলে শামসুল আলম মৃধা বিক্রির কথা প্রকাশ করলে মুক্তিযোদ্ধা আঃ জলিল বেপারী ওই সম্পত্তি ক্রয় করার জন্য  আগ্রহ প্রকাশ করেন।

ফলে  সামসুল আলম মৃধা ২০০৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী তার নিজ চাচা আঃ আউয়াল মৃধাকে স্বাক্ষী রেখে তার বসত ঘরে বসে  আঃ জলিলের সঙ্গে সম্পত্তির বায়না চুক্তি করেন। পরে ২০১০ সালের ৪ নভেম্বর বায়না চুক্তিতে উল্লেখিত ৭ শতাংশ সম্পত্তি থেকে ৪ শতাংশ সম্পত্তি শামসুল আলম মৃধা রেজিষ্ট্রি করে দেন ।সম্পত্তি বিক্রির রেজিষ্ট্রি

বাকি ৩ শতাংশ সম্পত্তি কিছুদিন পরে রেজিষ্ট্রি করে দেবার কথা বলেন তিনি। পরে ২০১০ সালের ১১ নভেম্বর অপর একটি বায়না চুক্তিতে মুক্তিযোদ্ধা আঃ জলিল বেপারীর কাছ থেকে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা গ্রহন করেন তিনি। কিন্তু দীর্ঘ ১০ বছর পেরিয়ে গেলেও ওই ৩ শতক জমি মুক্তিযেদ্ধা আঃ জলিল বেপারীকে রেজিষ্ট্রি করে দেয়নি শামসুল আলম মৃধা।

পরবর্তীতে মুক্তিযোদ্ধা জলিল বেপারী বিভিন্নজনদের কাছে ঘুরেও কোন সুরাহ না পাওয়ায়। এলাকার গন্যমান্যদের নিয়ে শালিস বৈঠকের তারিখ ধার্য করেন। সেই  বৈঠকেও সামসুল আলম মৃধা সময় ও তারিখ মোতাবেক উপস্থিত হয়নি।

বর্তমানে জাতির এই বীর সন্তান দারস্থ হয়েছেন বানারীপাড়া থানায়।  ২২ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার রাতে বানারীপাড়া থানায় এবং প্রেসক্লাবে সু-বিচার চেয়ে পৃথক লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। উল্লেখ্য মুক্তিযোদ্ধা আঃ জলিল বেপারী তার ভাইয়ের মেয়ে জান্নাতের নামে ওই সম্পত্তি ক্রয় করেছিলেন।  এদিকে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শামসুল আলম মৃধা।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সত্য প্রকাশে স্বাধীন

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102