কুড়িগ্রাম রৌমারীতে পুর্ব শত্রুতার জের ধরে প্রজন্মকন্ঠ পত্রিকা এবং Rowmari Today -এর উপজেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক রিপন হোসাইন ইমনের বড় ভাই শামীম আহমেদ (২৫) এর উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
স্থানীয় সু্ত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন (৮মার্চ ২০২১) বিকেলে ৪ টার দিকে শামীম আহমেদ অটো নিয়ে উপজেলার চর শৌলমারী ইউনিয়নের সোনাপুর বাজারে গিয়েছিলেন। পুর্ব পরিকল্পিত ভাবে ওতপেতে থাকা হানিফ মিয়া পিতাঃ আবুল হোসেন, রিয়াজ উদ্দিন(২২) পিতাঃ হোসেন আলী, মাসুম মিয়া(২৫) পিতাঃ আমজাদ হোসেন, ফুলচান(৩০) পিতাঃ মৃত্যু আবুল কাশেম, সাইফুল ইসলাম(২২) পিতাঃ আবুল কাশেম, বকুল হোসেন(৩০) পিতাঃ মজিবুর রহমান বাজারের পুর্ব পাশে অটো ভাড়ায় নেওয়া কথা বলে কিন্তু শামীম আহমেদ পরিকল্পনা বুঝতে পেরে কৌশলে তা এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। ঘটনার এক পর্যায়ে হানিফ মিয়া পিছনে থেকে গামছা দিয়ে শামীম আহমেদের মুখ,হাত ও গলা পেছিয়ে ধরেন। রিয়াজ উদ্দিন, মাসুম মিয়া, ফুলচান বকুল হোসেন বেধোরক মারপিট শুরু করেন। শামীম আহমেদকে মাটিতে ফেলে শ্বাসরুদ্ধ করে মারার চেষ্টা করেন। পরে স্থানীয় লোকজন এসে গুরুতর অবস্থা শামীম আহমেদকে উদ্ধার করে রৌমারী হসপিটাল নিয়ে যেতে থাকেন। চর শৌলমারী বাজারে আসার পর হামলা কারীরা আবারও আক্রমণ করেন এবং হুমকি দেন যে মামলা করা হলে শামীমের বাড়িতে আগুন জালিয়ে দেওয়া হবে।
শামীম আহমেদের পিতা রফিকুল ইসলাম আরোও অভিযোগ করে বলেন, “আমার ছেলে পকেটে নগদ ১০ হাজার টাকা এবং একটি এনড্রোয়েট ফোন ছিল যায় আনুমানিক মুল্য ১৬ হাজার টাকা। সব গুলোই হামলাকারীরা আমার ছেলেকে মারধর করার পর ছিনতাই করে নিয়ে গেছে। বর্তমান আমার ছেলে হসপিটালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। কিন্তু থানায় অভিযোগ দিতে গেলে এস.আই লতিফ অনিহা প্রকাশ করে তবে আমরা ডিউটি অফিসারে নিকট অভিযোগ দিয়ে এসেছি।
রৌমারী হসপিটালের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, “আহত শামীম আহমেদকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, গুরুতর কিছু যাতে না হয় সে দিকে আমরা খেয়াল রাখছি।
এবিষয়ে রৌমারী থানার অফিসার ইনচার্জ মোন্তাসির বিল্লাহ সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, “আমি আরেকটি কাজের বিষয়ে একটু উপজেলায় গিয়েছিলাম, থানায় গিয়ে বিষয়টি দেখতেছি।