কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে চতুর্থ শ্রেণীর এক স্কুল পড়ুয়া ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ব্যাক্তিকে আটক করেছে পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার (৩ জুন) উপজেলার আন্ধারীঝাড় ইউনিয়নের আন্ধারীঝাড় বাজার এলাকায়।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (৩ জুন) উপজেলার আন্ধারীঝাড় ইউনিয়নের ধাউরারকুটি গ্রামের জনৈক ব্যাক্তির কন্যা আন্ধারিঝাড় বাজারের কাজী মার্কেটের সামনে শুভ্র কম্পিউটার এন্ড ভ্যারাইটিজ ষ্টোরে খাতা কলম ও কসমেটিক কেনার জন্য গেলে ঐ দোকানের মালিক আন্ধারীঝাড় উচ্চ বিদ্যালয়ের ধর্ম শিক্ষিকা মর্জিনা বেগম পাখির স্বামী দুই কন্যা সন্তানের জনক মৌলভী মোঃ কেরামত আলী (৪০) কসমেটিক্স সামগ্রী দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ভেতরে নিয়ে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বিষয়টি জানাজানি হলে প্রকটি প্রভাবশালী মহল ঘটনাটি মিমাংসার চেষ্ঠা চালায়। কিন্তু শনিবার (৫ জুন) ভুরুঙ্গামারী থানা পুলিশ ঘটনাটি জানতে পেরে ওইদিন সকাল ৯ টায় কেরামত আলীকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। শিশুটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ভূরুঙ্গামারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন জানান, অভিযুক্ত কেরামত আলীকে আটক করেছি। শিশুটির ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।