November 22, 2024, 7:09 am
শিরোনাম:
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসেবে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন কক্সবাজারের নুরুল আফসার শিকদার মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান

খুন ও গুম হওয়া নারীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

Reporter Name
  • আপডেটের সময় : সোমবার, অক্টোবর ৩, ২০২২
  • 185 দেখুন

কুড়িগ্রামে নারীকে খুন ও তার মরদেহ গুমের অভিযোগ এনে করা মামলার বছরখানেক পর সেই নারীকে জীবিত উদ্ধার করার দাবি করেছে সদর থানা পুলিশ।

জেলার ধরলা সেতু এলাকা থেকে রোববার (২ অক্টোবর ) সকালে মারিজা বেগমকে আটক করা হয়।

প্রতিদিনের বাংলাদেশকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খান মো. শাহরিয়ার।

তিনি জানান, পৌর এলাকার সওদাগরপাড়ার আলমগীর হোসেনের স্ত্রী পাঁচ সন্তানের জননী চুরিফিতা বিক্রেতা মারিজা বেগম ২০২১ সালের ১৫ এপ্রিল নিখোঁজ হন। এ ঘটনায় পাল্টাপাল্টি খুন ও গুমের অভিযোগ তোলেন মারিজার স্বামী ও তার ভাইয়েরা।

দুই পক্ষই বিষয়টি নিয়ে কয়েকবার শালিস বৈঠক করে। এক পর্যায়ে ওই বছরের ১৩ অক্টোবর নিখোঁজ নারীর ভাই মেছের আলী মামলা করেন। মামলায় মারিজার স্বামীসহ চারজনকে আসামি করা হয়।

এ দিন সকালে শ্বশুরবাড়ির পাশে ধরলা সেতুপাড়ে তাকে এলোমেলোভাবে হাঁটতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশকে তারা বিষয়টি জানান। পুলিশ তাকে ধরে থানায় নিয়ে যায়।

থানায় নেওয়ার পর ওই নারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে মারিজা জানান, সংসারজীবনে স্বামীর সঙ্গে বনিবনা হতো না। ভাইরাও তার খোঁজখবর নিতো না। এ কারণে অভিমান করে বাড়ি থেকে বের হয়ে রংপুরের নূরপুরে যান তিনি। সেখানে একটি বাড়িতে কাজ করতেন।

বাড়িতে ফিরে আসতে মন চাইলে রবিবার রাতে তিনি বাসে ওঠেন। সকালে সেতু এলাকায় নেমে তিনি বাড়িতে ঢুকবেন কি না তা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছিলেন। এ সময় পুলিশ তাকে আটক করে। কারও ওপর তার কোনো অভিযোগ নেই বলেও পুলিশকে জানিয়েছেন মারিজা।

ওসি খান মো. শাহরিয়ার বলেন, আটক নারী ইচ্ছে করে আত্মগোপনে ছিলেন বলে জানান। মূলত স্বামী ও ভাইদের সঙ্গে অভিমান করে বাড়ি থেকে যান তিনি।

তিনি আরও জানান, এর আগেও কয়েকবার মারিজা নিখোঁজ ছিলেন। প্রতিবারই তিন থেকে ছয় দিন পর বাড়ি ফেরেন। ২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর তার নিখোঁজের বিষয়ে সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন স্বামী আলমগীর। সেবার চারদিন পর তিনি বাড়ি ফেরেন।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102