October 18, 2024, 10:26 am
শিরোনাম:
মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান ঢাকা আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে বিজয়ী মনোহরদীর সন্তান এ্যাড.কাজী হুমায়ুন কবীর

কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থল বন্দরে ইমিগ্রেশন না থাকায় বাঁধাগ্রস্থ হচ্ছে আমদানী-রপ্তানী

কুড়িগ্রাম
  • আপডেটের সময় : শনিবার, অক্টোবর ২২, ২০২২
  • 195 দেখুন

রাজস্ব আয়ের বিপুল সম্ভাবনাময় বন্দর উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থল বন্দর। এই বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণ করা হলেও শুধু ইমিগ্রেশন চালু না থাকায় বাড়ছে না আমদানী-রপ্তানী। বাধাগ্রস্থ হয়ে পড়ছে বন্দর কেন্দ্রীক দু’দেশের ব্যবসায়ীক সম্পর্ক। ইমিগ্রেশন চালুর প্রয়োজনীতার কথা জানান এই বন্দরের কর্মকর্তারাও।
ভারতের আসাম, মেঘালয়সহ সেভেন সিষ্টার খ্যাত রাজ্যগুলোর সাথে পন্য আমদানী ও রপ্তানীর জন্য ২০১৩ সালের ৪ সেপ্টেম্বর চালু হয় দেশের ১৮তম সোনাহাট স্থল বন্দর। এ বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ১০টি পন্য আমদানী ও বাংলাদেশ থেকে নিষিদ্ধ পন্য ছাড়া সকল পন্য রপ্তানীর জন্য তৈরী করা হয়েছে বন্দরের অবকাঠামো। বন্দর চালুর দীর্ঘ সময় পাড় হলেও এ পর্যন্ত কয়লা ও পাথর আমদানী এবং রপ্তানী হচ্ছে হাতে গোনা কয়েকটি পন্য। এতেই প্রতি বছর আয় হচ্ছে প্রায় ১২ কোটি টাকা। এদিকে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ ইমিগ্রেশন চালু না থাকায় ব্যহত হচ্ছে ব্যবসায়ীক সম্পর্ক। যোগাযোগের ক্ষেত্রে হতে হচ্ছে হয়রানীর শিকার। মাঝেমধ্যেই আমাদানী-রপ্তানী বন্ধ থাকায় ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন প্রায় ৩ হাজার শ্রমিক।
এ বন্দরের ব্যবসায়ী সাকিল জানান, শুধু ইমিগ্রেশন না থাকায় সাড়ে ৪শ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে ব্যবসায়ীদের সাথে দেখা করতে হয়। এতে অনেক সময় ব্যবসায়ীক জরুরী আলাপ করা সম্ভব হয় না।
সোনাহাট স্থল বন্দরের আমদানী-রপ্তানী কারক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক জানান, ইমিগ্রেশন চালু হলে ভারতের সেভেন সিষ্টারখ্যাত রাজ্যগুলোসহ ভুটানের সাথে যোগাযোগের সুবিধা হবে উত্তারাঞ্চলের মানুষের।
বন্দরের সিএন্ডএফ এজেন্ট এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সরকার রাকীব আহমেদ জুয়েল জানান, ইমেগ্রেশন চালু হলে উন্নত হবে দু’দেশের মানুষের সম্পর্ক। ব্যবসার পরিধি বাড়ার পাশাপাশি বাড়বে সরকারী রাজস্বও।
কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার আল আসাদ মো: মাহফুজুল ইসলাম জানান, সোনাহাট স্থল বন্দরে ইমিগ্রেশন চালুর ব্যাপারে পুলিশের পক্ষ থেকে যা প্রয়োজন তা দ্রুত করা হবে। আশা করছি দ্রুত ইমিগ্রেশন চালু হবে।
বন্দরের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মোহাম্মদ রুহুল আমিন জানান, সোনাহাট স্থল বন্দরে ইমিগ্রেশন চালুর সিদ্ধান্ত হলে বন্দরের পক্ষ থেকে প্যাসেন্জার টার্মিনালসহ প্রয়োজনীয় সকল অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে।
২০১৩ সালে সোনাহাট স্থলবন্দর চালু হলেও অবকাঠানো নির্মাণ করা হয় ২০১৬ সালে। ১৪ দশমিক ৬৮ একর জমির উপর বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়।
এ্ই বন্দরে ৬০০ মেট্রিক টন ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন একটি ওয়ারহাউজ, ৯৬ হাজার বর্গফুটের পার্কিং ইয়ার্ড, ৯৫ হাজার বর্গফুটের ও পেন স্টাক ইয়ার্ড, শ্রমিকের জন্য দুটি বিশ্রামাগার, একটি প্রশাসনিক ভবন ও দ্বিতল ডরমেটরি ভবন রয়েছে।

#

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102