November 22, 2024, 7:27 am
শিরোনাম:
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসেবে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন কক্সবাজারের নুরুল আফসার শিকদার মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান

হবিগঞ্জে সেচের অভাবে নষ্ট হচ্ছে হাজারোও বোরো ধানের জমি কৃষকদের মাথায় হাত

লিটন পাঠান, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, মার্চ ১৪, ২০২৩
  • 306 দেখুন

হবিগঞ্জ জেলা উপজেলায় সেচের অভাবে নষ্ট হচ্ছে বোরো ধানের জমি অনেক স্থানে ফেটে যাচ্ছে জমি। ধান গাছের চারাগুলোও লালচে হয়ে যাচ্ছে। অনেক জমিতে চারা রোপণ করতে পারছেন না কৃষকরা এ অবস্থায় হতাশার শেষ নেই কৃষকদের মাঝে সরেজমিনে ঘুরে জানা যায়, জেলার বানিয়াচং, আজমিরীগঞ্জ, লাখাই, মাধবপুর, নবীগঞ্জ ও বাহুবল উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা হাওরবেষ্টিত। এসব এলাকার অধিকাংশ পরিবারই কৃষির ওপর নির্ভরশীল। তাদের মধ্যে বৃহৎ একটি অংশ বর্গাচাষি। এ বছর জেলায় বোরো আবাদ হয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার ৫৭৫ হেক্টর জমিতে। এবার আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ২২ হাজার ৪১০ হেক্টর। আবাদ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেলেও সেচের অভাব দেখা দিয়েছে জেলার বিভিন্ন হাওরে। সেচের অভাবে নষ্ট হতে চলেছে বানিয়াচং উপজেলার হাওরাঞ্চলের কয়েকশ একর জমি। এরই মধ্যে ধানের চারাগুলো লালচে হয়ে গেছে। অনেক জমিতে পানি না থাকায় মাটি নরম হচ্ছে না। ফলে ধানের চারাও রোপণ করতে পারছেন না কৃষকরা সেচের অভাবের জন্য কৃষকরা ঠিকমতো বিদ্যুৎ না পাওয়াকে দায়ী করছেন।

এ অবস্থায় কৃষকদের মধ্যে চরম হতাশা দেখা দিয়েছে বানিয়াচং উপজেলা সদরের আদমখানী গ্রামের বাবুল রহমান খা জাগো নিউজকে বলেন, পানির খুবই অভাব আমরা টিকতে পারবো না আমাদের অবস্থা খুবই খারাপ। মো. বাবলু মিয়া জাগো নিউজকে বলেন, কৃষি অফিসার একদিনও আমাদের জমি এসে দেখেন না তারা যদি এসে একদিন দেখতেন হয়তো আমাদের জমি নষ্ট হতো না এরই মধ্যে একাধিকবার আমাদের ফসল নষ্ট হয়েছে। কুতখানী গ্রামের ছাবু মিয়া জাগো নিউজকে বলেন, উপজেলার বল্লির হাওরে সেচের পানির অভাবে আমাদের জমি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বিদ্যুতের সমস্যায় ঠিকমতো সেচ পাওয়া যায় না নদী-নালা, খালও শুকিয়ে গেছে। তাই একেবারেই পানি পাওয়া যাচ্ছে না। আজমিরীগঞ্জ উপজেলার নগর গ্রামের আব্দুল আজিজ জাগো নিউজকে বলেন পানির অভাবে জমির মাটি নরম হচ্ছে না। জমিতে তাই ধানের চারাও রোপণ করা সম্ভব হচ্ছে না।

হাতেই আঘাত পাই আমরা জানি না এসব জমিতে ধান হবে কিভাবে আরও পড়ুন- চেয়ারম্যানের দেওয়া সনদে ভাতা বন্ধ ছয় মাস জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. নূরে আলম সিদ্দিকী নিউজকে বলেন, বোরো ধানে সেচ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ। তাই সব জমিতে যাতে সেচের পানি নিশ্চিত করা যায় সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তবে জেলার বিভিন্ন হাওরে অপেক্ষাকৃত উঁচু জমিতে, সেচের কিছু সমস্যা হচ্ছে সেগুলোতেও আমরা সেচ নিশ্চিত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102