এ সময় স্থানীয় আল্লি মিয়ার সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন আবু বক্কর মিয়া, মোকসেদ আলী, শমসের আলী, বাবলু মিয়া সহ অনেকে। তারা বলেন গত ১৫ দিন যাবত হইতে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার পাঁচগাছী ইউনিয়নের কদমতলা গ্রামের দুই কিলোমিটার ধরলা নদীর পূর্ব অংশে ভয়াবহ ভাঙ্গন শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের স্থায়ী খনন ও বাঁধ সংরক্ষণের দাবীতে মানববন্ধন।
এতে পুরাতন বসতভিটা আবাদি জমি মূল্যবান গাছপালা দুটি বাঁধ রাস্তার আংশিক স্থান নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ভাঙ্গনের কবলে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়েছেন অনেকে। পৈত্রিক ভিটেমাটি হারিয়ে বিভিন্ন স্থানে। আশ্রয়ের আশায় ঘুরছে বেশ কিছু লোক কোথায় হবে তাদের ঠিকানা। আর যারা আর্থিকভাবে সচ্ছল ছিলেন তারা চলে গেছেন অন্যএ।
হালুয়াঘাটে বেড়াতে এসে বজ্রপাতে প্রাণ গেল যুবকের
অব্যাহত ভাঙ্গন আতঙ্কে রাতে নদীর পাড়ের মানুষ ঘুমাতে পারছে না। কখন যে তাদের শেষ সম্বল টুকু নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে সেই আতংকে দিন পার করছেন তারা। ভাঙ্গনরোধে সরকারের দ্রুত বরাদ্দ সহ প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন এলাকাবাসী।