পর্যটন খ্যাত সীমান্ত নগরী কক্সবাজার টেকনাফ উপজেলাকে ইয়াবার করালগ্রাস থেকে মুক্ত করার জন্য অত্র এলাকায় দায়িত্বরত বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা বিভিন্ন কৌশল হাতে নিয়েছে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, “চলো যাই যুদ্ধে মাদকের বিরুদ্ধে” এই শ্লোগানকে বুকে ধারন করে সারা দেশের ন্যায় বিগত দুই বছর ধরে আইন-শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা মিয়ানমার সীমান্ত ঘেঁষা টেকনাফের ভিবিন্ন এলাকায় কঠোর অভিযান পরিচালনা শুরু করে।
উক্ত অভিযানে লক্ষ লক্ষ ইয়াবা উদ্ধারসহ মাদক কারবারে জড়িত প্রায় দুই শতাধিক অপরাধী চলমান বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়।
আবার নিজের প্রান বাঁচাতে প্রায় দেড় শতাধিক মাদক কারবারী হাজার হাজার জনতার উপস্থিতিতে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পন করতে বাধ্য হয়। মাদক পাচারও অনেকটা কমে আসে। এদিকে সরকারের ঘোষনা অনুযায়ী সীমান্ত এলাকা টেকনাফ থেকে মাদক পাচার জিরো ট্রলারেন্সে নিয়ে আসার জন্য কক্সবাজারে দায়িত্বরত বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা মাদকের বিরুদ্ধে চলমান অভিযানকে আরো কঠোর করার প্রক্রিয়া হাতে নিয়েছে।
সেই সূত্র ধরে টেকনাফ উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে বিট পুলিশিং কমিটি স্থাপন করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।