নওগাঁ প্রতিনিধি- নওগাঁর আত্রাই উপজেলার পাঁচুপুর ইউনিয়নের পার-পাঁচুপুর গ্রামে বিয়ের বাড়ি থেকে ফেরার পথে একটি গলির রাস্তায় একা পেয়ে বাক প্রতিবন্ধীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে খাজা উদ্দিন নামের একই গ্রামের তিন সন্তানের জনকের বিরুদ্ধে। জানা যায়, গত ৪ আগষ্ট রোজ মঙ্গলবার সকাল আনুমানিক ১০ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত খাজা উদ্দিন (৪২) তিনি একই গ্রামের মৃত আরস উদ্দিন মন্ডল ছেলে। যৌন নির্যাতনের শিকার বাক প্রতিবন্ধী মেয়েটির বাবা সোবহান আলী জানান,গত ৪ আগষ্ট রোজ মঙ্গলবার সকাল আনুমানিক ১০ টার সময় আমার প্রতিবন্ধী মেয়ে মোছাঃসুখি খাতুন একই গ্রামের মুনসুর আলীর বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার সময় জৈনক মাহবুর রহমানের বসত বাড়ির পিছনে পূব পার্শ্বে গলির ভিতর প্রবেশ করিলে পূব হইতে উৎপেতেথাকা একই গ্রামের খাজা উদ্দিন একা পেয়ে আমার বাক প্রতিবন্ধী মেয়ে সুখি খাতুন কে ঝাপটাইয়া ধরে ধষনের চেষ্টা করে।
আমার বাক প্রতিবন্ধী মেয়ে সুখি খাতুন বাধা দেওয়ার চেষ্টা করিলে তার ডান হাতে কামড় দেয় এবংচোখে মুখে চর-থাপ্পরমারে এবং তার গলা চাপিয়া ধরিয়া শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করে। এমন সময় তার আত্ন চিৎকারে আমার জামাই ও আশে পাশের লোকজন টের পেয়ে ঘটনার স্থলে আসলে খাজা উদ্দিন সু- কৌশলে পালিয়ে যায়। মেয়েটির হাতের কামড়ের দাগ দেখা যায় বলে তিনি জানান।
বাক প্রতিবন্ধী মেয়েটির বাবা সোবহান বলেন, প্রতিবেশি মাদকসেবী,নারী লোভী খাজা উদ্দিন সব সময় আমার বাক প্রতিবন্ধী মেয়েটিকে কু প্রস্তাব দিয়ে আসছিল এবং ইতিপূর্বেয় কয়েকবার আমার মেয়েকে একা পেয়ে পথরোধ করেছিল।
এ বিষয়ে পাঁচুপুর ইউপি চেয়ারম্যান আফছার আলী বলেন, আমি বিষয়টি শুনেছি এবং থানায় অভিযোগ দেওয়ারজন্য পরামর্শ দিয়েছি।
আত্রাই থানার অফিসার ইনচার্জ মোসলেম উদ্দিন বলেন,অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে আইন গত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।