লাঠির আঘাত চাখ-মুখ ফুলে গেছে । বাম চোখে রক্ত জমাটবাধা। চোখ ফুলে যাওয়ায় তাকাতে পারছেন না। সমস্ত শরীর অসংখ্য লাঠির আঘাতর চিহ্ন রয়েছে নাকি তার। প্রত্যকটি আঘাত কালসিট পড়েগেছে। স্বামীর বিরুদ্ধ এমন অমানসিক নির্যাতনের অভিযাগ করেন পোষাককর্মী মাসুরা বেগম (৩২)।
স্বামী আবাস মাতুবর তাকে মার বিকাশ একাউট থাকা ৪০হাজার টাকাসহ তার মাবাইল ফানটি নিয় গেছেন বলে জানান মাসুরা।
ঘটনাটি ঘটছ মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) সকাল বাগরহাটর শরণখালা উপজলার খাÍাকাটা ইউনিয়নর পূর্ব খাÍাকাটা গ্রাম। তিনি শরণখালা উপজলা স্বা¯্য কমপ্লক্স চিকিৎসাধীন রয়ছন। এঘটনায় থানায় একটি লিখিত অভিযাগ করছন নির্যাতনর শিকার ওই নারী।
শরণখালা থানার নারী কর্মকর্তা এ এস আই ইপি বালা বলন, মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিক স্বামীর বিরুদ্ধ নির্যাতনর অভিযাগ নিয় থানায় আসন মাসুরা বগম। এসময় তার শরীরর আঘাতর চিহ্নগুলা দখান তিনি। প্রত্যকটি আঘাত কালা দাগ পড় গছ। বাম চাখটি ফুল গছ।
শরণখালা উপজলা স্বা¯্য কমপ্লক্স ভর্তি নির্যাতনর শিকার পাষাককর্মী মাসুরা বগম বুধবার (২৪মার্চ) দুপুর জানান, প্রথম স্বামী রুবল মিয়া ছয় বছর ধর নিখাঁজ থাকায় ১০মাস আগ শরণখালার পূর্ব খাÍাকাটা গ্রামর শামছু মাতুবরর ছল আবাসর সাথ তার বিয় হয়। বিয়র পর পর ৩০ হাজার টাকা দিয়ছন স্বামীক। এর পর থক বার বার টাকা চাইত থাকন তার কাছ। না দিলই মারধর শুরু করন। কয়কদিন আগ ছুঁটি নিয় ঢাকা থক বাড়িত আসল টাকার জন্য চাপ সষ্টি করন স্বামী। টাকা না দওয়ায় মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিক গাবর লাঠি দিয় এলাপাতাড়ি পটায় তাক। মারধর কর তার মাবাইল ফানটি কড় নিয় যান স্বামী আবাস মাতুবর। তার মাবাইলর বিকাশ একাউট ৪০ হাজার টাকা ছিল বল জানান মাসুরা।
মাসুরা বগম আরা জানান, তার বাবার বাড়ি মারলগঞ্জ উপজলার খাউলিয়া ইউনিয়নর চালিতাবুনিয়া গ্রাম। ওই গ্রামর আ. রহমান গাজীর ময় তিনি। প্রায় ৬বছর ধর তিনি গাজীপুরর কানাবাড়ী লাকী গার্মট নাম একটি পাষাক কারখানায় কাজ করন। আগর সংসার রুনা আক্তার (৮) নাম একটি ময় আছ তার।
শরণখালা স্বা¯্য কমপ্লক্সর চিকিৎসক ডা. নাদিয়া নওরিন বলন, ওই নারীর বাম চাখর উপর কালা হয় গছ। ভতর রক্ত জমাট বধ আছ। শরীরর অন্যান্য ¯ানও আঘাতর চিহ্ন আছ। চিকিৎসা চলছ। দু-একদিন সু¯ না হল উনত চিকিৎসার জন্য খুলনায় পাঠানা হব।
শরণখালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মা. সাইদুর রহমান জানান, মাসুরা বগম নামর ওই নারী স্বামীর বিরুদ্ধ নির্যাতনর অভিযাগ করছন। তব, তার কথাবার্তা অসংলগ। বিষয়টি তদÍ কর সত্যতা পল আইনগত ব্যব¯া নওয়া হবে।