রোজিনা ইসলাম প্রতিবেদন তৈরির পেশাগত কাজে সচিবালয়ে গিয়েছিলেন। সেই দায়িত্ব পালন করার সময় এমনভাবে তাঁকে অপদস্থ করা হলো যে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লেন। এরপর তাঁকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হলো এবং পুলিশ তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দিল। এসব অত্যন্ত মর্মান্তিক ও অশুভ ঘটনা। এ ধরনের ঘটনা আমাদের বিষণ্ন ও উদ্বিগ্ন করে তোলে। দেশের অবস্থা যদি এ রকম হয়, তাহলে তো সংবাদকর্মীরা কোনো কাজই করতে পারবেন না।
ঘটনাটি খুবই অমানবিক ও একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। অবিলম্বে সব অভিযোগ প্রত্যাহার করে রোজিনা ইসলামকে মুক্তি দেওয়া দরকার। তাঁর ব্যাগে নথি পাওয়ার যে কথা বলা হচ্ছে, যারা হেনস্তা করেছে, তাঁরাই যে সেই কাগজ তাঁর ব্যাগে রেখে দেয়নি তা কে বলবে? এভাবে ঘটনা সাজিয়ে মামলা করার ঘটনা অহরহ ঘটছে। রোজিনা ইসলামকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়া দরকার।
ঘটনাটি খুবই অনভিপ্রেত ও অনাকাঙ্ক্ষিত। এ রকম ঘটনা আমাদের বাক্স্বাধীনতার ওপর আঘাত।





			
			
বরিশাল কর অফিসের রতন মোল্লার হাতে আলাদিনের চেরাগ,একই কর্মস্থলে ১০ বছর
বরিশালের ১৬টি আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
এনসিপি ৩০০ আসনেই শক্তিশালী প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে : সারজিস
মির্জা ফখরুল লড়বেন ঠাকুরগাঁও-১ আসন থেকে
বগুড়া-৬ আসনে লড়বেন তারেক রহমান
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন তিনটি আসন থেকে
বিএনপির শীর্ষ নেতারা কে কোথায় মনোনয়ন পেলেন
বরিশালে অপসাংবাদিকতা বন্ধে ঐক্যবদ্ধ ৩৫ সংগঠন