November 14, 2024, 5:40 pm
শিরোনাম:
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসেবে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন কক্সবাজারের নুরুল আফসার শিকদার মনোহরদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন মনোহরদীতে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে বেধরক মারধরের অভিযোগ মনোহরদীতে জনমত জরিপ ও প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ সরকার মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী “আলোকিত গোতাশিয়া” ফেসবুক গ্রুপের পক্ষহতে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে অসহায়দের মাঝে শিল্পমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ মনোহরদীতে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে খননযন্ত্র ও বালুর স্তুপ জব্দ এতিম শিশুদের নিয়ে ইফতার করলেন মনোহরদীর ইউএনও হাছিবা খান

স্বামীর নির্যাতনের শিকার হয়ে স্ত্রী হাসপাতালে ভর্তি,অভিযোগ যৌতুকের দাবী !

Reporter Name
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, মে ২৮, ২০২০
  • 613 দেখুন

ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি : কঞ্জন কান্তি চক্রবর্তী।

ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে’এর সজ্জায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় কাতরাচ্ছে দুই সন্তানের জননী রহিমা বেগম (৩৫)।যৌতুকের দাবীতে স্বামীর হাতে প্রতিনিয়ত অমানবিক নির্যাতনের শিকার তিনি।তার দুটি মেয়ে নিয়ে গত ২৩ মে ঢাকার নারায়ণগঞ্জ’র ফতুল্লা থেকে পালিয়ে ঝালকাঠির রাজাপুরে তার বাবার বাড়ীতে পালিয়ে এসেছেন তিনি তখন তার বাবার বাড়ীর লোকজন তাকে রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করায়।রহিমা বেগম রাজাপুর উপজেলার দক্ষিন রাজাপুর এলাকার মৃত্যু মোসলেম আলী হাওলাদারের মেয়ে।

নির্যাতনের শিকার রহিমা বেগম জানায়,২০০৩ সালে পারিবারিক ভাবে আমার বিয়ে হয় রাজাপুর উপজেলার বড়ইয়া ইউনিয়নের পালট গ্রামে মো:আমির আলী মল্লিকের ছেলে ছগির মল্লিকের সাথে।বিবাহের পর থেকই সে যৌতুকের দাবী করে আমার উপর নির্যাতন চালাতো।আমি গার্মেন্স এ চাকুরী করে উর্পজন করি সংসার চালানোর জন্য আর আমার স্বামী মাঝে মাঝে রাজমিস্ত্রির কাজ করতো।এই সব ঝামেলার মাঝেই আমাদের দুটি কন্যা সন্তান হয়েছে। সে প্রারই আমার উপর নির্যাতন চালাতো এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৩ মে দুপুর আনুমানিক ১ ঘটিকায় আমায় বেধরক মার শুরু করে। মেরে আমার মাথা ফাটিয়ে ফেলে,আমার শরিরের বিভিন্ন স্থানে নিলা ও ফুলা যখম করে।তখন কোনো ভাবে তার হাত থেকে পালিয়ে আমি ফার্মেসিতে চিকিৎসা নিতে গেলে সেখানেও আমার স্বামী গিয়ে মারদর শুরু করে এবং ঔসুধ গুলো ছিনিয়ে নিয়ে নস্ট করে ফেলে। তখন আমি আমার মেয়েদের কে নিয়ে পালিয়ে রাজাপুরে বাবার বাড়ী চলে আসি এবং স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিতেছি।

রহিমা বেগমের স্বামী অভিযুক্ত ছগির মল্লিক এসব অভিযোগ অস্বিকার করে বলেন,আমার স্ত্রীর সাথে ওখানের একটি ছেরের অবৈধ শম্পর্ক চলছিলো সেটা আমি আমার শশুড় বাড়ীর লোকজনকে জানালে তারা কোনো ব্যাবস্থা নেয়নি।এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৩ মে আমার স্ত্রীর সাথে বাকবিতান্ড হয় তাতে আমি ক্ষিপ্ত হয়ে মারধর করি।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

https://bd24news.com © All rights reserved © 2022

Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102