বিশ্ব কবিতা দিবসে প্রাণিত হলাম এই বাক্যে কবি লেখিয়েরাই নাকি সকল ন্যায্যতা প্রাপ্তির চির বিজয়ের শ্রেষ্ঠ মহাশক্তি। যদি তাই হয়, তবে বক্ষবিবরে অন্তর দৃষ্টির বিস্তৃত মাঠে এখনো দুই পাড় কেনো? সইতে হয় কেনো...
সাইন্স মতে, সবকিছুরই থাকে কার্যকারণ; ধর্ম মতে, সব ঘটনার কারণ খোঁজা বারণ। রাজনীতিবিদগণ, আমজনতার সামনে ঝুলাবে মুলো; আমলা বিজি স্তুতি কাজে, চোখে রঙিন চশমা, কানে ঘন তুলো! উন্নয়ন মানে জেন্ডার সমতা আর সামাজিক...
সারা রাত জেগে থেকে দেখা পেতাম তোর, বিকল্প মোর সাথী এখন নিত্যদিনের ভোর। কথা দিয়ে রাখে কথা আযান শেষে আসে, কিছু সময় থাকে সে,যে আমার সজ্জা পাশে। তোকে ছেড়ে পাগল প্রায় ভোরটা ছাড়বোনা...
আবার যদি আসি ফিরে এই সবুজ পৃথিবীর প্রান্তে সে জনমে নিজেকে ভাসাব আমি নষ্টের বিষাক্ত শ্রোতে। পাপ পুণ্যের হিসেব না করে অনবরত স্বার্থপর আর প্রচন্ড লোভী হয়ে উঠব, এখন যেমন দেখি চারপাশে। প্রেমিক...
ও হৃৎপিণ্ড কোথায় শিখেছ এমন সঙ্গীত ঢীপ ঢীপ ঢীপ ঢীপ তাল লয় কোথায় শিখেছ গোপনে পোড়ানোর সুর? সুখ দেবার মণ্ত্রও কি শেখোনি অন্য কোনো সুরে ? খুব সামান্য ব্যবধানে নিজেকেই বুঝে নিতে হয়...